This Article is From Mar 28, 2020

"সময়ের প্রয়োজনে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা অনুদান দেব", টুইট রতন টাটার

দেশকে করোনার সঙ্গে লড়তে সাহায্য করতে মোট ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার অনুদান দিচ্ছেন রতন টাটা।

দেশকে করোনার সঙ্গে লড়তে সাহায্য করতে মোট ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার অনুদান দিচ্ছেন রতন টাটা। (ফাইল)

হাইলাইটস

  • করোনা সংক্রমণে লড়তে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার অনুদান রতন টাটার
  • শনিবার টুইট করে জানিয়েছেন তিনি
  • টাটা ট্রাস্ট হাজার কোটি আর টাটা সন্স পৃথক ভাবে ৫০০ কোটি টাকা দেবে
নয়াদিল্লি:

দেশকে করোনার সঙ্গে লড়তে অর্থসাহায্য হিসেবে মোট ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার অনুদান দিচ্ছেন রতন টাটা (Ratan Tata)। জানা গিয়েছে, টাটা ট্রাস্ট (Tata Trust) দেবে হাজার কোটি। আর পৃথক ভাবে টাটা সন্স দেবে ৫০০ কোটি টাকা। "মানবজাতির কাছে সবচেয়ে বড় বিপর্যয় (Covid-19)। তাই সময়ের প্রয়োজনে এই অনুদান।" এমন দাবি করে এদিন এই অর্থ অনুদান হিসেবে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন তিনি। জানা গিয়েছে, চিকিৎসক স্বাস্থ্যকর্মীদের সংক্রমণ-প্রতিরোধী পোশাক, টেস্টিং কিট, শ্বাসযন্ত্র সচল রাখার মেশিন আর অত্যাধুনিক চিকিৎসা পরিকাঠামো গড়ে তুলতে এই অর্থ সাহায্য। 

পে এবং ইউজ আইসোলেশন কেন্দ্র, সরকারি অনুরোধ মেনে ঘর খুলছে ৩১টি হোটেল

দেখে নিন রতন টাটার সেই টুইট: 

এদিন টাটা সন্সের তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, টাটা ট্রাস্ট তাদের কর্ণধার রতন টাটার সঙ্গে সমন্বয় রেখেই এই উদ্যোগ নিয়েছে। মহামারী বিপর্যয় রোধে একসঙ্গে কাজ করবে এই দুই সংস্থা।

কোবিড-১৯ এর  মোকাবিলায় ভারতের পদক্ষেপ “স্বতঃপ্রণোদিত, সক্রিয়”, শনিবার এমনটাই জানাল কেন্দ্রীয় সরকার, ২১ দিনের লকডাউন  কোনও পরিকল্পনা করা ছাড়াই ঘোষণা করার ফলে বহু মানুষ, বিশেষ করে ভিন রাজ্যে দৈনিক মজুরিতে কাজ  করা শ্রমিকদের সমস্যায়  ফেলেছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে,, এদিন তা খণ্ডন করে এমনটাই জানাল কেন্দ্র। একটি বিবৃতিতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক জানিয়েছে, দেশের সীমান্তে “দক্ষ প্রত্যুত্তর কেন্দ্র” তৈরি করা হয়েছে, ৩০ জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনা ভাইরাসকে  জনস্বাস্থ্যের জরুরি অবস্থা ঘোষণার আগেই তা তৈরি করা হয়েছে।

করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার কারণে, দেশজুড়ে লকডাউন জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার, তা নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে এসেছে সমালোচনা, তাদের অভিযোগ, কোনও পরিকল্পনা ছাড়াই এই লকডাউন ঘোষণা করার ফলে, বহু মানুষ অসহায় অবস্থায় পড়েছেন এবং খাদ্য ও অন্যান্য অত্যাবশকীয় পণ্যের জোগান নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।

.