This Article is From Apr 29, 2019

৯টি রাজ্যের ৭২টি আসনে ৯৫৭ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করছেন ১২ কোটি ভোটার

Loksabha Election 2019-এর চতুর্থ দফার ভোট (Fourth Phase) ৯টি রাজ্যের ৭২টি আসনে ৯৫৭ জন প্রার্থীকে ভোট দেবে দেশের ১২ কোটির বেশি মানুষ

৯টি রাজ্যের ৭২টি আসনে ৯৫৭ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করছেন ১২ কোটি ভোটার

Lok Sabha Election 2019 Phase 4: আজ ভোট দেবেন ১২ কোটিরও বেশি ভোটার

হাইলাইটস

  • গত লোকসভা নির্বাচনে ৫৬ টিতেই জিতেছিল বিজেপি এবং তার সহযোগী দলগুলি
  • আগের তিনটি দফায় ৩০২ টি কেন্দ্রে ভোট হয়ে গিয়েছে
  • এরপর আরও তিন দফায় ১৬৮ টি আসনে হবে ভোট গ্রহণ
নিউ দিল্লি:

আজ লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Election 2019) চতুর্থ দফার ভোট (Fourth Phase) । ৯টি রাজ্যের ৭২টি আসনে ৯৫৭ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারিত হতে চলেছে আজ। ভোট দেবেন ১২ কোটিরও বেশি ভোটার। এই প্রার্থীদের মধ্যে আছেন কয়েকজন হেভিওয়েট।জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (JNU) প্রাক্তন ছাত্র সভাপতি কানহাইয়া কুমার (Kanhaiya Kumar) , প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মিলিন্দ দেওরা, অখিলেশ যাদবের স্ত্রী ডিম্পল যাদব (Dimple Yadav), কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo), গিরিরাজ সিং (Giriraj Singh),অভিনেত্রী মুনমুন সেন (Moon Moon Sen), অধীর চৌধুরি  সহ আরও অনেকে।  তাছাড়া মুম্বইতে ভোট হচ্ছে বলে এমনিতে  এই  পর্বের ভোট ঘিরে  আগ্রহ কিছুটা বেশি। আজ  বিহারের ৫টি ,ঝাড়খণ্ডের ৩টি, মধ্যপ্রদেশের ৬ টি  , মহারাষ্ট্রের ১৭ টি,  ওড়িশার ৬টি রাজস্থানের ১৩টি  উত্তরপ্রদেশের ১৩টি এবং পশ্চিমবঙ্গের ৮টি আসনে এই   দফায় ভোট হবে।  তাছাড়া কাশ্মীরের অনন্তনাগ আসনের কয়েকটি জায়গাতেও হচ্ছে ভোট গ্রহণ।

কমিশনের কাছে প্রধানমন্ত্রীর সভার খরচের হিসেব চাইব: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

আজ যে কেন্দ্র গুলিতে ভোট হচ্ছে  তার মধ্যে  গত লোকসভা  নির্বাচনে ৫৬ টিতেই  জিতেছিল বিজেপি এবং তার সহযোগী  দলগুলি। কংগ্রেসের দখলে ছিল দুটি আসন। এর পাশাপাশি বিজেডি এবং তৃণমূল  পেয়েছিল ৬টি করে আসন। এই দফার আগে  পর্যন্ত আগের তিনটি দফায় ৩০২ টি কেন্দ্রে ভোট  হয়ে গিয়েছে। আজ ভোট নেওয়া হচ্ছে ৭২ টি কেন্দ্রে। এরপর আরও তিন দফায় ১৬৮ টি আসনে হবে ভোট গ্রহণ।  

ভোটের আগেই অনুব্রতকে নজরবন্দি করল কমিশন                          

বিহারে পাঁচটি আসনের জন্য  তিন মহিলা সহ  ৬৬ জন প্রার্থী লড়ছেন। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের  প্রাক্তন ছাত্র সভাপতি কানাইয়া কুমারের বিপক্ষে লড়ছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। এছাড়া রাম বিলাস পাসোয়ান এবং উপেন্দ্র কুশওয়া লডছেন নির্বাচনে।

ঝাড়খন্ডের  তিনটি আসনে লড়ছেন ৫৯ জন প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে আছেন দুজন মহিলা। এই রাজ্য থেকেই প্রার্থী হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুদর্শন ভগত।

মধ্যপ্রদেশের   ৬ টি আসনের জন্য লড়ছেন ১০৮ জন প্রার্থী। ১০ জন মহিলা রয়েছেন প্রার্থী তালিকায়।  হেভিওয়েট প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথের ছেলে নকুলনাথ সহ আরও কয়েকজন। গত বিধানসভা  নির্বাচনে ভাল  ফল করায় এবার এই রাজ্যে বেশি  সংখ্যক আসন জিততে চায়  কংগ্রেস।

মহারাষ্ট্রের ১৭ টি লোকসভা কেন্দ্রে লড়াই করছেন ৮৬৩ জন প্রার্থী। এঁদের মধ্যে মহিলা রয়েছেন ৭৫ জন।     হেভিওয়েট প্রার্থী বলতে রয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মিলিন্দ মুরলী দেওরা, সুনীল দত্তের মেয়ে প্রিয়া দত্ত,  পার্থ পাওয়ার –সহ কয়েকজন। গতবার ১৪টি আসনই পেয়েছিল এনডিএ। এবার  কী হয় সেটাই দেখার।

ওড়িশার ২১টি লোকসভা কেন্দ্রের জন্য লড়ছেন ১৭৪জন প্রার্থী। তাঁদের মধ্যে ২৫ জন মহিলা। এখান থেকে রবীন্দ্র কুমার জেনা এবং বৈজয়ন্ত পান্ডার মত প্রার্থীরা লড়াই করছেন। এখানে বিধানসভার ভোট হচ্ছে।

আবার রাজস্থানের ১৩টি আসনের জন্য লড়ছেন ১২১ জন প্রার্থী। তার মধ্যে  মহিলার সংখ্যা ৭। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পিপি চৌধুরী, গজেন্দ্র সিংয়ের পাশাপাশি রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলতের  পুত্র বৈভব গেহলত। ছেলের জন্য প্রবল পরিশ্রম করেছেন  বাবা। গতবার ভোটে  এই সমস্ত আসনেই জিতেছিল বিজেপি। কিন্তু এখন এখানে কংগ্রেসের সরকার। তাই ভাল ফলের আশাবাদী হাত শিবির।

উত্তরপ্রদেশের ১৩টি আসনের জন্য লড়ছেন ১৪২ জন প্রার্থী। এদের মধ্যে মহিলার সংখ্যা ১৮। লড়াইয়ে রয়েছেন অখিলেশ জায়া ডিম্পল যাদব, কংগ্রেস নেতা তথা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রী সলমন খুরশিদ সহ আরও কয়েকজন। গতবার বিরোধীদের মধ্যে শুধু  ডিম্পল-ই জিততে পেরেছিলেন কনৌজ কেন্দ্র থেকে । এখান থেকেই আবার তিনি প্রার্থী হয়েছেন তিনি।

আর পশ্চিমবঙ্গের আটটি আসনের জন্য লড়াই হচ্ছে ৬৮ জন প্রার্থীর মধ্যে। তালিকায় রয়েছেন ৯ জন মহিলা। হেভিওয়েট প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন অভিনেত্রী মুনমুন সেন থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় এবং সুরিন্দর সিংহ আহ্লুয়ালিয়া। গতবার এউ আটটির মধ্যে  ৬টিতেই জিতেছিল তৃণমূল। এবার কি নিজেদের জায়গা  ধরে রাখতে পারবে বাংলার শাসক শিবির না তাদের আসন কমবে তা জানা যাবে ২৩ মে।  

 (সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের তথ্য সংযোজিত হয়েছে)    



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.