This Article is From Jun 11, 2018

সীমান্তের নিকটবর্তী অঞ্চলে বাংলাদেশের পারমাণবিক কেন্দ্র তৈরি নিয়ে উৎসাহিত ভারত

বছরের পর বছর ধরে ভারত কোটি-কোটি ডলার খরচ করে নিজের নিউক্লিয়ার বিশ্বের গন্ডি বর্ধিত করার চেষ্টা চালিয়ে  যাচ্ছে

রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে 1200 মেগাওয়াট পারমাণবিক চুল্লি থাকবে যা ঢাকা রাশিয়ার কাছ থেকে কিনছে

ঢাকা: পশ্চিমবঙ্গের পূর্বপ্রান্ত থেকে দু'ঘন্টারও কম সময়ের পার্থক্যে আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে বাংলাদেশের রূপপুরে একটি অত্যাধুনিক পারমাণবিক কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে। যদিও, এই পারমাণবিক কেন্দ্র থেকে ভারত কোনও সাহায্য পাবে না, তবুও এই পারমাণবিক কেন্দ্র নিয়ে ভারত যথেষ্ট উৎসাহ দেখিয়েছে। 

বছরের পর বছর ধরে ভারত কোটি-কোটি ডলার খরচ করে নিজের নিউক্লিয়ার বিশ্বের গন্ডি বর্ধিত করার চেষ্টা চালিয়ে  যাচ্ছে, কিন্তু ততটা সাফল্য এখনও লাভ করতে পারেনি এই ব্যাপারে। কারণ, ভারত এখন নিউক্লিয়ার সাপ্লায়ার্স গ্রুপ বা এনএসজির সদস্য নয়। তবে এখন ভারত, রাশিয়া, বাংলাদেশের মধ্যে ত্রিদেশীয় চুক্তির ফলে এই লাভজনক সেক্টরে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ এসে গিয়েছে। 

যাকে হার্নেস নিউক্লিয়ার এনার্জির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে অ্যাখা দেওয়া হচ্ছে, সেই রূপপুর শক্তি কেন্দ্র 1200 মেগাওয়াটের পারমাণবিক চুল্লির অধিকারী হবে। বাংলাদেশ যা কিনেছে রাশিয়ার থেকে। তামিলনাড়ুর কুদানকুলামে ভারত যে পারমাণবিক চুল্লি ব্যবহার করে, তার সঙ্গে মিল আছে বাংলাদেশের চুল্লিটির প্রযুক্তির।

সেই কারণেই ভারত এবং বাংলাদেশ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এই প্রকল্পে কাজ করছে। যদি সব ঠিকঠাক চলে, তাহলে ভারতীয় সংস্থারা বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দিয়ে সাহায্য করবে। তারা সাহায্য করবে নির্মাণের ব্যাপারেও। বাংলাদেশ আশা করছে, 2023 সালের মধ্যে তাদের প্রথম পারমাণবিক চুল্লি বানানোর প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হবে।
.