This Article is From Oct 25, 2019

Aadhaar-Social Media Link: এবার কি ফেসবুক করতেও অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করাতে হবে আধারের সঙ্গে?

Aadhaar-Social Media Link: ভুয়ো সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলির মাধ্যমে ভুয়ো বা টাকা দিয়ে ছাপানো সংবাদ ছড়িয়ে দেওয়া হয় নির্বাচনের সময়।

Aadhaar-Social Media Link: এবার কি ফেসবুক করতেও অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করাতে হবে আধারের সঙ্গে?
নয়াদিল্লি:

আধারের সঙ্গে প্যান কার্ডের সংযুক্তি নিয়ে ইতিমধ্যেই চলছে জোরকদমে কাজ, এরই মাঝে ফেসবুক তথা অন্যান্য সোশ্যল মিডিয়াকে আধারের সঙ্গে যুক্ত করা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক! বৃহস্পতিবার দিল্লি হাইকোর্ট (Delhi High Court) জানিয়েছে যে সুপ্রিম কোর্টে অনুরূপ কোনও মামলা বিচারাধীন না হলে তবেই Aadhaar, Permanent Account Number বা ভোটার আইডির সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা social media অ্যাকাউন্টগুলি সংযুক্ত করার আবেদনের শুনানি করা হবে। প্রধান বিচারপতি ডিএন প্যাটেল এবং বিচারপতি সি হরি শঙ্করের একটি বেঞ্চ আবেদনকারী ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতা অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায়কে (Ashwini Kumar Upadhyay) অনুরূপ কোনও বিষয়টি শীর্ষ আদালত কর্তৃক দেখা হচ্ছে কিনা তা যাচাই করতে বলে। যাতে একই বিষয় দু'বার আলচনায় না আসে।

কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা পেতে ব্যাঙ্কের সঙ্গে আধার সংযুক্তির সময়সীমা বাড়াল কেন্দ্র

সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের সঙ্গে আধার সংযোগ সম্পর্কিত সমস্ত মামলা ও সম্পর্কিত বিষয়গুলিকে বিভিন্ন উচ্চ আদালত থেকে নিজেদের কাছে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেয় সুপ্রিম কোর্ট। কেন্দ্রীয় সরকার বেঞ্চকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানোর পরেই উপাধ্যায়ের কাছে এই বিষয়ে নির্দেশ আসে।

আইনজীবী অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট- যেমন ফেসবুক এবং টুইটারের সঙ্গে আধার, প্যান বা ভোটার আইডির সংযুক্তিকরণের জন্য অনুরোধ করেছেন। এই অ্যাকাউন্টগুলি ভুয়ো বা টাকা দিয়ে ছাপানো সংবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে নির্বাচনের সময়।

আপনার প্যান ও আধার অনলাইনে কীভাবে লিঙ্ক করবেন জেনে নিন

তিনি ভুয়ো বা টাকা দিয়ে ছাপানো সংবাদ ছড়ানো বন্ধ করতে নকল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলি নিষ্ক্রিয় করার জন্য কেন্দ্রের কাছে নির্দেশনা চেয়েছিলেন, বিশেষত যখন আদর্শ আচরণবিধি কার্যকরী রয়েছে তখন।

তিনি পেইড নিউজ এবং ভুয়ো সংবাদের প্রকাশ বা ছড়িয়ে পড়া বন্ধ করার জন্য ভারতীয় দণ্ডবিধি, জন প্রতিনিধিত্ব আইন (আরপিএ) এবং তথ্য প্রযুক্তি আইন সংশোধন করারও আহ্বান জানিয়েছেন।

১৪ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্ট এই আবেদনটিতে কোনও মন্তব্য করতে অস্বীকার করার পরে তিনি হাইকোর্টে নিয়ে যান মামলাটিকে। শীর্ষ আদালত অবশ্য তাঁকে উচ্চ আদালতে যাওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছিল।

২২ অক্টোবর শীর্ষ আদালত সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের সঙ্গে আধার সংযোগ সম্পর্কিত সমস্ত মামলা ও সম্পর্কিত বিষয়গুলিকে বিভিন্ন উচ্চ আদালত থেকে নিয়ে আসে নিজেদের কাছে।

অশ্বিনী কুমার উপাধ্যায়ের আবেদনে ভুয়ো এবং টাকা দিয়ে ছাপানো সংবাদকে নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্বাচন কমিশন এবং ভারতের প্রেস কাউন্সিলের কাছ থেকে উপযুক্ত পদক্ষেপ দাবি করা হয়।

আরপিএর অধীনে, নির্বাচনের ৪৮ ঘন্টা আগে টাকা দিয়ে ছাপানো সংবাদের প্রকাশ এবং রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রকাশকে ‘দুর্নীতিমূলক অভ্যাস' ঘোষণা করার পদক্ষেপ গ্রহণের জন্যও কেন্দ্রের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে ওই আবেদনে।

control fake and paid news.

It has also sought directions to the Centre for taking steps to declare the publication of paid news and political advertisements 48 hours before an election as a "corrupt practice" under the RPA.

.