This Article is From Apr 19, 2020

দেশের বৃহৎ কোয়ারান্টাইন সেন্টার নারেলার দায়িত্বে সেনা চিকিৎসকরা

দিল্লির নারেলা কোয়ারান্টাইন সেন্টারের দায়িত্ব নিল সেনা-চিকিৎসকরা। ৪০ জনের একটা দল সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্বেচ্ছায় পরিষেবা দিচ্ছেন সেই সেন্টারে

নারেলা কোয়ারান্টাইন সেন্টার গত মাসে তৈরি করেছিল দিল্লি সরকার।

নয়া দিল্লি:

দিল্লির নারেলা কোয়ারান্টাইন সেন্টারের  (Narela quarantine centre) দায়িত্ব নিলএন সেনা-চিকিৎসকরা। ৪০ জনের একটা দল (A Team of Army doctors) সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত স্বেচ্ছায় পরিষেবা দিচ্ছেন সেই সেন্টারে। জানা গিয়েছে ৪০ জনের দলে ৬ জন মেডিক্যাল অফিসার আর ১৮ জন প্যারামেডিক কর্মী আছেন। সেই সেন্টারে যারা আইসোলেটেড, তাঁদের মধ্যে প্রায় ৯০০ জন দিল্লির নিজামুদ্দিন জমায়েতের সন্দেহভাজন। এদের পাশাপাশি ৩৬৭ জন সংক্রমিতের চিকিৎসা চলছে এই নারেলায়।জানা গিয়েছে,  এই সেন্টারের পরিষেবা আরও উন্নত করতে দিল্লি সরকারকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ভারতীয় সেনা। সেই সাহায্যের অংশ সেনা-চিকিৎসকদের স্বেছায় এই পরিষেবা প্রদান। বৃহস্পতিবার থেকে ১২ ঘণ্টার শিফটে কাজ শুরু করেছেন সেনা-চিকিৎসকরা। মূলত রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্মীদের বিশ্রামের সুযোগ করে দিতে এই আয়োজন। রবিবার এমনটাই জানিয়েছে সেনার একটি সূত্র। রাতেও যাতে স্বচ্ছ পরিষেবা দিতে পারেন স্বাস্থ্যকর্মীরা, সেটা নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগ। এদিন জানিয়েছে সেই সূত্র।

পরিযায়ী শ্রমিকদের আন্তরাজ্য সফর নয়, নথিভুক্ত করতে হবে কাজের জন্য: কেন্দ্র

সরকারিভাবে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দেশের মিত্র রাষ্ট্র থেকে আগত বিদেশী নাগরিকদের এই সেন্টারে কোয়ারান্টাইন করা হয়েছে। মোট ২৫০ জন এমন নাগরিক রয়েছেন। পাশাপাশি পরিকাঠামো বাড়িয়ে নিজামুদ্দিন মার্কাজের আরও ১০০০ জনকে আইসোলেটেড করা হয়েছে মানেসার সেন্টারে।

kuuv789oদেশের অন্যতম বৃহৎ কোয়ারান্টাইন সেন্টার দিল্লির নারেলা।

এদিকে, কোভিড ১৯ বা করোনা ভাইরাস নিয়ে লিঙ্কডিনে নিজের একটি লেখা ট্যুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি । সেখানে তিনি লেখেন, “বিশ্ব যখন করোনা কোভিড ১৯ এর সঙ্গে লড়াই করছে, ভারতে উৎসাহী এবং উদ্ধাভবনী যুবকরা সুস্থ এবং সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের পথ দেখাতে পারেন। লিঙ্কডিনে কিছু চিন্তাভাবনা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম, যা যুব ও পেশাদারদের আকৃষ্ট করবে”।

‘‘হৃদয়হীন সরকার'': দরিদ্রদের অর্থ, বিনামূল্যে খাবারের দাবি চিদাম্বরমের

লিঙ্কডিনে তিনি লেখেন, “শতাব্দীর তৃতীয় দশকের শুরুটা উল্টোপাল্টাভাবে হয়েছে। কোভিড ১৯ এর ফেল অনেক কিছুতে ব্যাঘাত ঘটেছে”। প্রধানমন্ত্রী  লেখেন, “করোনা ভাইরাস উল্লেখযোগ্যভাবে পেশাদার জীবনের সীমানা বদলে দিয়েছে। এই সময়ে, বাড়িই নতুন অফিস। ইন্টারনেট নতুন মিটং রুম। এই সময়ের জন্য, সহকর্মীদের সঙ্গে বিচ্ছেদ ইতিহাস তৈরি করেছে...আমিও এই সমস্ত পরিবর্তন করেছি। বেশিরভাগ বৈঠক, সেটা সহকর্মী মন্ত্রীদের সঙ্গে হোক, আধিকারিক হোক বা আন্তর্জাতিক নেতাদের সঙ্গেই হোক, এখন ভিডিও কনফারেন্সে হচ্ছে”

.