This Article is From Mar 11, 2019

সেনার সঙ্গে গুলির লড়াই জইশ জঙ্গিদের, নিহত পুলওয়ামা হামলার চক্রী

মুদাসির আহমেদ খান ওরফে মহম্মদ ভাই নামের ওই জঙ্গি পুলওয়ামা হানার জন্য গাড়ি ও বিস্ফোরকের বন্দোবস্ত করেছিল বলে জানা গিয়েছে।

দক্ষিণ কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলার ত্রাল অঞ্চলে এই গুলির লড়াই হয়।

নিউ দিল্লি:

পুলওয়ামা জঙ্গি হানার (Pulwama Terror attack) মূল চক্রী হিসেবে সন্দেহ করা হচ্ছিল পাক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের (Jaish-E-mohammad) এমন একজন জঙ্গি দক্ষিণ কাশ্মীরের ত্রাল অঞ্চলে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে আরও দুই জইশ জঙ্গির সঙ্গেই সোমবার নিহত হল। মুদাসির আহমেদ খান ওরফে মহম্মদ ভাই নামের ওই জঙ্গি পুলওয়ামা হানার (Pulwama Terror attack) জন্য গাড়ি ও বিস্ফোরকের বন্দোবস্ত করেছিল বলে জানা গিয়েছে।  ১৪ ফেব্রুয়ারির যে হানায় ৪০ জন সিআরপিএফ জওয়ান শহিদ হন। নিরাপত্তাবাহিনীর কর্তাদের উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা পিটিআই জানায়, পুলওয়ামার আত্মঘাতী জঙ্গি আদিল আহমেদ দারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল মুদাসির আহমেদ খানের। পুলওয়ামার জঙ্গি হানার (Pulwama Terror attack) তদন্তের দায়িত্ব যাদের ওপর, সেই ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেটিং এজেন্সি বা এনআইএ  গত ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকেই তার বাড়িতে তল্লাশি শুরু করে।

আরও পড়ুনঃ ইথিওপিয়া বিমান দুর্ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে এই বড় পদক্ষেপ করছে ডিজিসিএ

২৩ বছর বয়সী এই জঙ্গি পুলওয়ামার বাসিন্দা। গ্র্যাজুয়েট। পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান। ২০১৭ সালে জইশের সক্রিয় সদস্য হিসাবে ওই জঙ্গি সংগঠনটিতে নাম লেখায় সে। তারপর সক্রিয়ভাবে সন্ত্রাসবাদীদের বিভাগে আসে নূর মহম্মদ তান্ত্রে ওরফে নূর ত্রালের নেতৃত্বে। যৈ নূর মহম্মদ তান্ত্রেকে কাশ্মীর উপত্যকার বহু জঙ্গি সংগঠনের চালিকাশক্তি হিসাবে মনে করা হয়।

২০১৮ সালের সুনজাওয়ানের সেনা শিবিরে আক্রমণেও সে জড়িত বলে সন্দেহ করা হয়। এছাড়া, ২০১৮ সালের জানুয়ারি লেথপোরা সেনা শিবিরে হামলার ঘটনায়ও মুদাসির আহমেদ খান জড়িত ছিল। যে হামলায় প্রাণ যায় ৫ জন সিআরপিএফ জওয়ানের।.

.