This Article is From Jul 23, 2019

Video : দেখুন, এলাকাবাসীর দুর্ভোগ নিয়ে রিপোর্টিং-এ ১০ বছরের সাংবাদিক!

সোশ্যাল মিডিয়ায় ক-দিন ধরেই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে একটি বাচ্চা মেয়ে। সঙ্গী জ্যোতিকে নিয়ে কুরুক্ষেত্রের বাসিন্দা রিপোর্টিংয়ে ব্যস্ত। জ্যোতি ক্যামেরাপার্সন

১০ বছরেই রিপোর্টার প্রাচী!

নিউ দিল্লি:

সোশ্যাল মিডিয়ায় ক-দিন ধরেই দাপিয়ে বেড়াচ্ছে একটি বাচ্চা মেয়ে। সঙ্গী জ্যোতিকে (Jyoti) নিয়ে কুরুক্ষেত্রের (Kurukshetra) বাসিন্দা প্রাচী (Prachi) রিপোর্টিংয়ে ব্যস্ত। জ্যোতি তার ক্যামেরাপার্সন। মাত্র ১০ বছরেই (10 years old) সে গুণে গুণে ১০ গোল দিচ্ছে পোক্ত রিপোর্টারদের। অদ্ভুত দক্ষতার সঙ্গে সে বর্ণনা করছে তার এলাকার দুর্দশার কথা।  ভারী বৃষ্টির ফলে এলাকায় জল জমে রয়েছে দিন দুয়েক ধরে। ষষ্ঠ শ্রেনির প্রাচী সেই হাঁটু জলে নেমে ভিডিও করে দেখাচ্ছে সেই অবস্থা (water logging)। একই সঙ্গে জানাচ্ছে এলাকাবাসীর সমস্যা।  শুধু তাই নয়, নিজের সঙ্গে ক্যামেরাপার্সেন জ্যোতির নামও সে উল্লেখ করেছে দক্ষ রিপোর্টারদের মতোই। সোশ্যালে প্রাচীর সেই রিপোর্টিংয়ের ছবি আসতেই ভাইরাল। লাইক আর কমেন্ট বাড়ছে  হু-হু করে। সবাই প্রাচীকে 'সিটি রিপোটর্টার'-এর তকমাই দিয়ে দিয়েছেন।  বলছেন, ইদানিং সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে অনেকেই সিটি রিপর্টিংয়ের কাজ করছেন এতে এলাকার উন্নতি হচ্ছে। কিন্তু প্রাচী যেন একেবারেই অনন্য। মাত্র ১০ বছরেই নিখুঁতভাবে এই দায়িত্ব সামলাচ্ছে সে।

‘‘নর্দমা সাফ করতে নির্বাচিত হইনি'', মন্তব্য করে বিতর্কে প্রজ্ঞা ঠাকুর

প্রসঙ্গত, প্রাচীর এই রিপোর্টিং চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে, এলাকার উন্নতি নিয়ে, বর্ষার জমা জলের নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে সরকার যা যা বলে---পুরোটাই পালন করে না। সঠিক ভাবে যদি সমস্ত কাজ হত তাহলে কুরুক্ষেত্রে প্রাচীদের এলাকায় দিন দুই ধরে জল জমে থাকত না। হাঁটু জলে দাঁড়িয়ে, ক্যামেরাপার্সনকে নিয়ে এলাকাবাসীর দুর্ভোগের কথা জানাতে রিপোর্টিং করতে হত না ১০ বছরের মেয়েটিকে।  

.