China Coronavirus

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) উপদ্রবে একেই নাজেহাল সারা বিশ্ব, তার মধ্যে আবার করোনা আঁতুরঘর চিনে এক নতুন মারণ রোগের বাড়বাড়ন্ত দেখা গেল। সেদেশের (China) সরকারি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুসারে, চিনের উত্তরাংশের একটি শহরে বিউবোনিক প্লেগের ফলে মহামারীর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই রোগ (Bubonic plague) খুব দ্রুত অন্যদের মধ্য়েও ছড়িয়ে পড়তে পারে সেই আশঙ্কা করে মঙ্গোলিয়ার মতো জায়গাগুলোতে তৃতীয় স্তরের সতর্কবার্তা ঘোষণা করা হয়েছে। 

করোনা (Coronavirus) সংক্রমণের শিকার হওয়া সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় দশ নম্বরে উঠে এল ভারত (India)। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৬,৯৭৭ জন। এর ফলে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১.৩৮ লক্ষ। মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৪,০০০। গত ২৪ ঘণ্টাতেই মারা গিয়েছেন ১৫৪ জন। গত ডিসেম্বরে চিনের (China) উহান শহর থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে গিয়েছে ১৯৬টি দেশে। গত দু’মাস ধরে দেশে চলছে লকডাউন। করোনা সংক্রমণ রুখতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশব্যাপী লকডাউনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু কিছুদিন ধরেই লকডাউনে নানা শিথিলতার ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এরপর থেকেই লাফিয়ে বেড়েছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এরই মধ্যে সোমবার থেকে আন্তঃরাজ্য বিমান পরিষেবা শুরু হতে চলেছে। জুন মাসের মধ্যে আন্তর্জাতিক উড়ানও চালু হবে ‌বলে কেন্দ্রীয় বিমানমন্ত্রী জানিয়েছেন।

এখনও পর্যন্ত সারা বিশ্বে ‌করোনায় সংক্রমিত ৪৮ লক্ষেরও বেশি মানুষ। মৃতের সংখ্যা ৩,১৫,০০০।

যদিও কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নয়, এই সংক্রমণের জন্য চিনকে দায়ী করেছে আরও একাধিক দেশ। সেই তালিকায় আছে জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া আর গ্রেট ব্রিটেন

চিন থেকে বিদেশি সংস্থাগুলিকে ভারতে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি কেবল বিবৃতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। কেন্দ্রীয় সরকার এটি নিয়ে কাজ করে চলেছে।

সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে মারণ ভাইরাস করোনা (Coronavirus In America)। দিনের পর দিন অসংখ্য মানুষের প্রাণ কাড়ছে ওই মারণ রোগ (Coronavirus)। দুনিয়া জুড়ে মহামারীর আকার নিয়েছে এই COVID- 19। তবে কোনও দেশ যদি এই ভাইরাসের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় তা হল আমেরিকা। এখনও পর্যন্ত সেদেশে ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ করোনা রোগে সংক্রমিত হয়েছেন এবং প্রায় ৬১ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়েছে রাক্ষুসে ভাইরাসটি। খুব স্বাভাবিকভাবেই মার্কিন মুলুকের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার জন্যে তিনি বারেবারেই চিনকে দায়ী করেছেন।

সারা পৃথিবী এখন একটিই অসুখে ভুগছে, তার নাম করোনা ভাইরাস (COVID- 19 Cases)। প্রায় সব দেশের মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে মারাত্মক সংক্রামক এই রোগ। অথচ এই রাক্ষুসে ভাইরাসের প্রথম সন্ধান পাওয়া যায় চিনের উহানে (Coronavirus Cases in China)। অনেকেই বলছেন, ওই দেশ থেকেই ধীরে ধীরে ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করে রোগটি ছড়িয়ে পড়ে অন্য দেশগুলোতেও। করোনার জেরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন মুলুক (Coronavirus Cases in US)। এখনও পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ওই রোগের জেরে মারা গেছেন ৫৫,০০০ এরও বেশি মানুষ। প্রায় ভেঙে পড়েছে আমেরিকার অর্থনীতিও। এই সব কিছু মিলিয়ে এবার চিনের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায়ের ভাবনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। 

হাংঝাউ শহরের একটি স্কুল সামাজিক দূরত্ব(Social Distance) বজায় রেখে স্কুলে আসার এক অভিনব পদ্ধতিতে সম্মতি জানিয়েছে স্কুল কতৃপক্ষ ।

চিনের উহান (China's Wuhan) শহরের হাসপাতালে ভর্তি থাকা করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রথমবার কমে দাঁড়াল শূন্যতে। বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাস (COVID-19)অতিমারী ছড়িয়ে পড়ার আগে প্রথম চিনের উহান শহরেই ছড়িয়ে পড়েছিল করোনা ভাইরাস বা কোভিড ১৯। ৭৬দিন লকডাউন থাকার পর, শহরের স্বাভাবিক ছন্দে গতি আসে ৮ এপ্রিল।

"বিশ্বের প্রায় সব দেশ আর্থিক সঙ্কটের মুখে। কিন্তু এই পরিস্থিতিতেও কেউ চাইছে না চিনের সঙ্গে বানিজ্য করতে। এটা আমাদের কাছে আশীর্বাদ। বিশ্বের অন্যতম আর্থিক স্বাবলম্বী দেশ হলেও, চিনকে এড়িয়ে চলছে অন্য দেশগুলো। ছদ্মবেশে এই সুযোগ আমাদের কাছে আশীর্বাদ"

করোনার পরীক্ষায় ব্যবহৃত চিনা র‌্যাপিড টেস্ট কিট পুরোপুরি কার্যকরী নয় বলে দেশের তিনটি রাজ্য অভিযোগ জানিয়েছে বলে মঙ্গলবার আইসিএমআর জানিয়েছে। তাদের তরফে জানানো হয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখার। আপাতত আগামী দু’দিন এই কিট ব্যবহার করতে বারণ করা হয়েছে সমস্ত রাজ্যকে। তাদের দাবি, এই দু’দিনেই বিষয়টির সমাধান করা সম্ভব হবে। রাজস্থান, যারা এদিনই এটার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছে, তারা ইতিমধ্যেই এই কিটের ব্যবহার বন্ধ রেখেছে। রাজস্থানের দাঊই, মাত্র ৫.৪ শতাংশ পরীক্ষার ফলই যথার্থ আসছে এই কিট ব্যবহার করলে। সারা বিশ্বেই মেডিক্যাল বিশেষজ্ঞরা এব্যাপারে একমত হয়েছেন যে এই পদ্ধতি অব্যর্থ নয়। ভারতে গত সপ্তাহ থেকেই এই কিট নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও চিন এমন দাবি মেনে নেয়নি।

সংস্থার তরফ থেকে বলা হয়েছে, ভাইরাস যাতে না ছড়ায় তার জন্যই যুগলদের মাঝে কাচের দেওয়াল ছিল।

রীতিমতো রাতারাতি নিজেদের দেশে করোনা (Coronavirus) আক্রান্ত ও মৃতের পরিসংখ্যানে বিরাট বদল আনলো চিন। নয়া ওই পরিসংখ্যানে উহানে করোনা (COVID- 19) আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ করেই ৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে। গত ডিসেম্বর মাসে এখান (China) থেকেই বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে করোনা সংক্রমণ। এই সংখ্যাবৃদ্ধি নিয়ে চিনের সাফাই, এর আগে তারা মৃত্যুর পরিসংখ্য়ান ঠিকভাবে দিতে পারেনি।

সমস্ত সতর্কতা সত্ত্বেও দেশে (India) করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) আটকানো যাচ্ছে না। সংক্রমণ রুখতে ইতিমধ্যেই দেশে লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়ে ৩ মে পর্যন্ত করে দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ভারতের এই করোনা যুদ্ধে পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী দেশ চিন। যাতে ভারতে আরও দ্রুত করোনা সংক্রমণজনিত পরীক্ষা করা যায় তার জন্যে এবার ৬৫০,০০০ টি মেডিকেল কিট পাঠাল শি জিনপিংয়ের দেশ (China)। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখানেই শেষ নয়, চিন জানিয়েছে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে আরও ২০ লক্ষ পিপিই কিট এদেশে পাঠাবে তাঁরা।

চিন(China) বিরোধী স্লোগান তুলে বিতর্ক তৈরি করা বিজেপি বিধায়ক টি রাজা সিং(T Raja Singh) করোনা ভাইরাস(Corona virus) নিয়ে রেগে যাওয়া চিনা আধিকারিককে জবাব দিলেন।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) উপদ্রবে একেই নাজেহাল সারা বিশ্ব, তার মধ্যে আবার করোনা আঁতুরঘর চিনে এক নতুন মারণ রোগের বাড়বাড়ন্ত দেখা গেল। সেদেশের (China) সরকারি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুসারে, চিনের উত্তরাংশের একটি শহরে বিউবোনিক প্লেগের ফলে মহামারীর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই রোগ (Bubonic plague) খুব দ্রুত অন্যদের মধ্য়েও ছড়িয়ে পড়তে পারে সেই আশঙ্কা করে মঙ্গোলিয়ার মতো জায়গাগুলোতে তৃতীয় স্তরের সতর্কবার্তা ঘোষণা করা হয়েছে। 

করোনা (Coronavirus) সংক্রমণের শিকার হওয়া সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় দশ নম্বরে উঠে এল ভারত (India)। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৬,৯৭৭ জন। এর ফলে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১.৩৮ লক্ষ। মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৪,০০০। গত ২৪ ঘণ্টাতেই মারা গিয়েছেন ১৫৪ জন। গত ডিসেম্বরে চিনের (China) উহান শহর থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে গিয়েছে ১৯৬টি দেশে। গত দু’মাস ধরে দেশে চলছে লকডাউন। করোনা সংক্রমণ রুখতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশব্যাপী লকডাউনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু কিছুদিন ধরেই লকডাউনে নানা শিথিলতার ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এরপর থেকেই লাফিয়ে বেড়েছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এরই মধ্যে সোমবার থেকে আন্তঃরাজ্য বিমান পরিষেবা শুরু হতে চলেছে। জুন মাসের মধ্যে আন্তর্জাতিক উড়ানও চালু হবে ‌বলে কেন্দ্রীয় বিমানমন্ত্রী জানিয়েছেন।

এখনও পর্যন্ত সারা বিশ্বে ‌করোনায় সংক্রমিত ৪৮ লক্ষেরও বেশি মানুষ। মৃতের সংখ্যা ৩,১৫,০০০।

যদিও কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নয়, এই সংক্রমণের জন্য চিনকে দায়ী করেছে আরও একাধিক দেশ। সেই তালিকায় আছে জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া আর গ্রেট ব্রিটেন

চিন থেকে বিদেশি সংস্থাগুলিকে ভারতে আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়টি কেবল বিবৃতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। কেন্দ্রীয় সরকার এটি নিয়ে কাজ করে চলেছে।

সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে মারণ ভাইরাস করোনা (Coronavirus In America)। দিনের পর দিন অসংখ্য মানুষের প্রাণ কাড়ছে ওই মারণ রোগ (Coronavirus)। দুনিয়া জুড়ে মহামারীর আকার নিয়েছে এই COVID- 19। তবে কোনও দেশ যদি এই ভাইরাসের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় তা হল আমেরিকা। এখনও পর্যন্ত সেদেশে ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ করোনা রোগে সংক্রমিত হয়েছেন এবং প্রায় ৬১ হাজার মানুষের প্রাণ কেড়েছে রাক্ষুসে ভাইরাসটি। খুব স্বাভাবিকভাবেই মার্কিন মুলুকের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার জন্যে তিনি বারেবারেই চিনকে দায়ী করেছেন।

সারা পৃথিবী এখন একটিই অসুখে ভুগছে, তার নাম করোনা ভাইরাস (COVID- 19 Cases)। প্রায় সব দেশের মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে মারাত্মক সংক্রামক এই রোগ। অথচ এই রাক্ষুসে ভাইরাসের প্রথম সন্ধান পাওয়া যায় চিনের উহানে (Coronavirus Cases in China)। অনেকেই বলছেন, ওই দেশ থেকেই ধীরে ধীরে ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করে রোগটি ছড়িয়ে পড়ে অন্য দেশগুলোতেও। করোনার জেরে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত মার্কিন মুলুক (Coronavirus Cases in US)। এখনও পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ওই রোগের জেরে মারা গেছেন ৫৫,০০০ এরও বেশি মানুষ। প্রায় ভেঙে পড়েছে আমেরিকার অর্থনীতিও। এই সব কিছু মিলিয়ে এবার চিনের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায়ের ভাবনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। 

হাংঝাউ শহরের একটি স্কুল সামাজিক দূরত্ব(Social Distance) বজায় রেখে স্কুলে আসার এক অভিনব পদ্ধতিতে সম্মতি জানিয়েছে স্কুল কতৃপক্ষ ।

চিনের উহান (China's Wuhan) শহরের হাসপাতালে ভর্তি থাকা করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রথমবার কমে দাঁড়াল শূন্যতে। বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাস (COVID-19)অতিমারী ছড়িয়ে পড়ার আগে প্রথম চিনের উহান শহরেই ছড়িয়ে পড়েছিল করোনা ভাইরাস বা কোভিড ১৯। ৭৬দিন লকডাউন থাকার পর, শহরের স্বাভাবিক ছন্দে গতি আসে ৮ এপ্রিল।

"বিশ্বের প্রায় সব দেশ আর্থিক সঙ্কটের মুখে। কিন্তু এই পরিস্থিতিতেও কেউ চাইছে না চিনের সঙ্গে বানিজ্য করতে। এটা আমাদের কাছে আশীর্বাদ। বিশ্বের অন্যতম আর্থিক স্বাবলম্বী দেশ হলেও, চিনকে এড়িয়ে চলছে অন্য দেশগুলো। ছদ্মবেশে এই সুযোগ আমাদের কাছে আশীর্বাদ"

করোনার পরীক্ষায় ব্যবহৃত চিনা র‌্যাপিড টেস্ট কিট পুরোপুরি কার্যকরী নয় বলে দেশের তিনটি রাজ্য অভিযোগ জানিয়েছে বলে মঙ্গলবার আইসিএমআর জানিয়েছে। তাদের তরফে জানানো হয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখার। আপাতত আগামী দু’দিন এই কিট ব্যবহার করতে বারণ করা হয়েছে সমস্ত রাজ্যকে। তাদের দাবি, এই দু’দিনেই বিষয়টির সমাধান করা সম্ভব হবে। রাজস্থান, যারা এদিনই এটার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছে, তারা ইতিমধ্যেই এই কিটের ব্যবহার বন্ধ রেখেছে। রাজস্থানের দাঊই, মাত্র ৫.৪ শতাংশ পরীক্ষার ফলই যথার্থ আসছে এই কিট ব্যবহার করলে। সারা বিশ্বেই মেডিক্যাল বিশেষজ্ঞরা এব্যাপারে একমত হয়েছেন যে এই পদ্ধতি অব্যর্থ নয়। ভারতে গত সপ্তাহ থেকেই এই কিট নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও চিন এমন দাবি মেনে নেয়নি।

সংস্থার তরফ থেকে বলা হয়েছে, ভাইরাস যাতে না ছড়ায় তার জন্যই যুগলদের মাঝে কাচের দেওয়াল ছিল।

রীতিমতো রাতারাতি নিজেদের দেশে করোনা (Coronavirus) আক্রান্ত ও মৃতের পরিসংখ্যানে বিরাট বদল আনলো চিন। নয়া ওই পরিসংখ্যানে উহানে করোনা (COVID- 19) আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ করেই ৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে। গত ডিসেম্বর মাসে এখান (China) থেকেই বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে করোনা সংক্রমণ। এই সংখ্যাবৃদ্ধি নিয়ে চিনের সাফাই, এর আগে তারা মৃত্যুর পরিসংখ্য়ান ঠিকভাবে দিতে পারেনি।

সমস্ত সতর্কতা সত্ত্বেও দেশে (India) করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) আটকানো যাচ্ছে না। সংক্রমণ রুখতে ইতিমধ্যেই দেশে লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়ে ৩ মে পর্যন্ত করে দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে ভারতের এই করোনা যুদ্ধে পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী দেশ চিন। যাতে ভারতে আরও দ্রুত করোনা সংক্রমণজনিত পরীক্ষা করা যায় তার জন্যে এবার ৬৫০,০০০ টি মেডিকেল কিট পাঠাল শি জিনপিংয়ের দেশ (China)। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখানেই শেষ নয়, চিন জানিয়েছে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে আরও ২০ লক্ষ পিপিই কিট এদেশে পাঠাবে তাঁরা।

চিন(China) বিরোধী স্লোগান তুলে বিতর্ক তৈরি করা বিজেপি বিধায়ক টি রাজা সিং(T Raja Singh) করোনা ভাইরাস(Corona virus) নিয়ে রেগে যাওয়া চিনা আধিকারিককে জবাব দিলেন।