This Article is From Jan 29, 2019

৮৮ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্ডেজ

দীর্ঘ দিন ধরেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। সমাজবাদী আন্দোলনের এই প্রাক্তন নেতা জনতা দলের অন্যতম প্রবীণ নেতা ছিলেন। পরে তিনি সমতা দল তৈরি করেন।

৮৮ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্ডেজ

সমাজবাদী আন্দোলনের এই প্রাক্তন নেতা জনতা দলের অন্যতম প্রবীণ নেতা ছিলেন।

হাইলাইটস

  • ৮৮ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্ডেজ
  • বাজপেয়ী সরকারে প্রতিরক্ষা মন্ত্রেকের পাশাপাশি যোগাযোগ মন্ত্রীও ছিলেন
  • ১৯৬৭ সালে মুম্বইতে এক প্রবীণ কংগ্রেস নেতাকে হারিয়ে প্রচারের আলোয় আসেন
নিউ দিল্লি:

৮৮ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন  প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্ডেজ দীর্ঘ দিন  ধরেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। সমাজবাদী আন্দোলনের  এই প্রাক্তন নেতা জনতা দলের অন্যতম প্রবীণ নেতা ছিলেন। পরে তিনি সমতা  দল তৈরি করেন।  বাজপেয়ী সরকারে প্রতিরক্ষা মন্ত্রেকের পাশাপাশি যোগাযোগ  এবং শিল্প- বাণিজ্য মন্ত্রকও সামলেছেন তিনি। গত বছর জুন মাসে তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা  জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী  বলেন ভারতের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত রাখার ক্ষেত্রে অবদানের জন্য মানুষ তাঁকে মনে রাখবে।

দেখে নিন প্রধানমন্ত্রীর টুইটঃ 

১৯৬৭ সালে মুম্বইতে এক প্রবীণ কংগ্রেস নেতাকে হারিয়ে প্রচারের আলোয় আসেন জর্জ ফার্নান্ডেজ। এরপর জাতীয় রাজনীতিতে নিজের জায়গা গড়তে থাকেন  তিনি। জরুরি অবস্থার সময় গ্রেফতার হন। তাঁর নামে বেশ কয়েকটি মামলাও দায়ের হয়।

আরও পড়ুনঃ কংগ্রেসকে শেষ করে বিজেপিকে সুবিধা পাইয়ে দিতে চাইছে তৃণমূলঃ সোমেন

তার মধ্যে বরোদা  ডিনামাইট মামলাও  ছিল।  এর ঠিক এক বছর আগে  দেশ জোড়া বিরাট রেল ধর্মঘটের আয়োজন করেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। টুইটারে তিনি লিখেছেন জর্জ আজীবন গরিব মানুষের কথা বলে এসেছেন।       

জরুরি অবস্থার অবসানের পর ১৯৭৭ সালে জেল থেকেই ভোটে লড়েন তিনি। বিহারের মুজফফপুর থেকে বড় ব্যবধানে জেতেন  তিনি। মোরারজি  দেশাই সরকারে মন্ত্রীও হন। তাছাড়া অটল মন্ত্রিসভার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে পরমাণু পরীক্ষা এবং কারগিল যুদ্ধেরও সাক্ষী তিনি।

একটি  দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় ২০০৪ সালে  প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে পদত্যাগ করেন তিনি। তাহেলকার ঘটনায় তাঁর উপর চাপ বাড়ায়।   মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পরেও রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন জর্জ। ২০০৯-২০১০ সাল পর্যন্ত রাজ্যসভার সদস্যও থেকেছেন।                   

 

.