Trinamool Workers

বর্ষা হাঁসদার (৪৪) দেহ পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতন এলাকার সন্তোষপুরের জঙ্গলে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। এই এলাকায় গত এক বছর ধরে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস এবং রাজ্যের প্রধান বিরোধী বিজেপি একে অপরের সঙ্গে যুযুধান।

শুক্রবার গুলিবিদ্ধ হওয়া বিজেপি কর্মীর রবিবার হাসপাতালে মৃত্যু হয় । কিন্তু এরপরেই অভিযোগ ওঠে ওই মৃত বিজেপি (BJP) কর্মীর দেহ পুলিশ হাইজ্যাক করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বোলপুর। প্রতিবাদে বিজেপি কর্মীরা রাস্তা অবরোধ করে ও গাড়ির টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান।

বরিষ্ঠ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা গৌরীশংকর দত্ত অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বিষয়টি “সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।” তাঁর কথায়, “এটি একটি ভিত্তিহীন অভিযোগ। জয় শ্রী রাম বলার জন্য মোটেও মারা হয়নি। মদ খেয়ে মহিলাদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করার জন্যই এই ঘটনা ঘটে। আমাদের দলের কর্মীরা ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত নয়।”

তৃণমূল  অবশ্য গোটা ব্যাপারটাকে  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে  চক্রান্ত  হিসেবেই দেখছে। দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ একটি শান্ত রাজ্য। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পরামর্শ পাঠানোর কোনও প্রয়োজন নেই। উত্তর প্রদেশ বা গুজরাটের ক্ষেত্রে কোনও পরামর্শ পাঠানো হচ্ছে না কেন? এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে একটা চক্রান্ত।

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উত্তর কোরিয়ার স্বৈরাচারী শাসক কিম জং উনের সঙ্গে তুলনা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মীকে খুন করা হয়েছে এই অভিযোগ প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে একথা বলেন মোদী মন্ত্রিসভার সদস্য।

 স্থানীয় বিজেপি সাংসদ নিশিথ প্রামানিকেরও দাবি ব্যক্তিগত কারণেই প্রাণ গিয়েছে তৃণমূল কর্মীর। কিন্ত  সেটাকে রাজনৈতিক কারণে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে। বিজেপির কেউ এই খুনের ঘটনায় জড়িত নয়।

মঙ্গলবার বিজেপির পথসভায় হামলার ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।তৃণমূলের কর্মীরই ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভেঙে নোংরা রাজনীতি করতে বিজেপির ওপর দোষারোপ করছে বলে মন্তব্য করলেন তিনি। বাংলায় বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে বিভিন্ন মহলে। পুরো বিষয়টি নিয়ে একে অপরের দিকে দোষারোপ শুরু করেছে তৃণমূল-বিজেপি। নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি জানানোর পাশাপাশি প্রতিবাদ কর্মসূচীরও পরিকল্পনা করেছে বিজেপি। নিজেদের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে বিদ্যাসাগরের ছবি দিয়েছেন তৃণমূল নেতারা। উত্তরে বিদ্যাসাগরের ছবি ভাঙার বিষয়টিকে অত্যন্ত লজ্জার বলে মন্তব্য করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আজ ভোট ছিল পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি লোকসভা কেন্দ্রেও। এই কেন্দ্রগুলি হল- মালদহ উত্তর, মালদহ দক্ষিণ, বালুরঘাট, মুর্শিদাবাদ এবং জঙ্গিপুর।

বর্ষা হাঁসদার (৪৪) দেহ পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতন এলাকার সন্তোষপুরের জঙ্গলে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। এই এলাকায় গত এক বছর ধরে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস এবং রাজ্যের প্রধান বিরোধী বিজেপি একে অপরের সঙ্গে যুযুধান।

শুক্রবার গুলিবিদ্ধ হওয়া বিজেপি কর্মীর রবিবার হাসপাতালে মৃত্যু হয় । কিন্তু এরপরেই অভিযোগ ওঠে ওই মৃত বিজেপি (BJP) কর্মীর দেহ পুলিশ হাইজ্যাক করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বোলপুর। প্রতিবাদে বিজেপি কর্মীরা রাস্তা অবরোধ করে ও গাড়ির টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান।

বরিষ্ঠ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা গৌরীশংকর দত্ত অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বিষয়টি “সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত।” তাঁর কথায়, “এটি একটি ভিত্তিহীন অভিযোগ। জয় শ্রী রাম বলার জন্য মোটেও মারা হয়নি। মদ খেয়ে মহিলাদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করার জন্যই এই ঘটনা ঘটে। আমাদের দলের কর্মীরা ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত নয়।”

তৃণমূল  অবশ্য গোটা ব্যাপারটাকে  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে  চক্রান্ত  হিসেবেই দেখছে। দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ একটি শান্ত রাজ্য। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পরামর্শ পাঠানোর কোনও প্রয়োজন নেই। উত্তর প্রদেশ বা গুজরাটের ক্ষেত্রে কোনও পরামর্শ পাঠানো হচ্ছে না কেন? এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের বিরুদ্ধে একটা চক্রান্ত।

রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উত্তর কোরিয়ার স্বৈরাচারী শাসক কিম জং উনের সঙ্গে তুলনা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রতিককালে বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মীকে খুন করা হয়েছে এই অভিযোগ প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে একথা বলেন মোদী মন্ত্রিসভার সদস্য।

 স্থানীয় বিজেপি সাংসদ নিশিথ প্রামানিকেরও দাবি ব্যক্তিগত কারণেই প্রাণ গিয়েছে তৃণমূল কর্মীর। কিন্ত  সেটাকে রাজনৈতিক কারণে ব্যবহারের চেষ্টা হচ্ছে। বিজেপির কেউ এই খুনের ঘটনায় জড়িত নয়।

মঙ্গলবার বিজেপির পথসভায় হামলার ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।তৃণমূলের কর্মীরই ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভেঙে নোংরা রাজনীতি করতে বিজেপির ওপর দোষারোপ করছে বলে মন্তব্য করলেন তিনি। বাংলায় বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে বিভিন্ন মহলে। পুরো বিষয়টি নিয়ে একে অপরের দিকে দোষারোপ শুরু করেছে তৃণমূল-বিজেপি। নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি জানানোর পাশাপাশি প্রতিবাদ কর্মসূচীরও পরিকল্পনা করেছে বিজেপি। নিজেদের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে বিদ্যাসাগরের ছবি দিয়েছেন তৃণমূল নেতারা। উত্তরে বিদ্যাসাগরের ছবি ভাঙার বিষয়টিকে অত্যন্ত লজ্জার বলে মন্তব্য করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

আজ ভোট ছিল পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি লোকসভা কেন্দ্রেও। এই কেন্দ্রগুলি হল- মালদহ উত্তর, মালদহ দক্ষিণ, বালুরঘাট, মুর্শিদাবাদ এবং জঙ্গিপুর।