Anand Sharma

রবিবার দিল্লির রামলীলা ময়দান থেকেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) জানিয়ে দিয়েছেন, “ভারতের কোথাও ডিটেনশন সেন্টার (Detention Centres) হবে না”, তার কয়েকঘন্টা পরেই, কংগ্রেস জানিয়ে দিল, শুধুমাত্র ইন্টারনেট সার্চ করেই প্রধানমন্ত্রীর দাবির সত্যতা প্রমাণ হবে।

কেউ দেশ ভক্তির সার্টিফিকেট দান করার স্কুলের হেডমাস্টার বললেন তো কেউ সংবিধানের দোহাই দিয়ে জনমতের সঙ্গে খেলা করা হচ্ছে বললেন। কেউ আবার স্বর্গে গান্ধি, জিন্না এবং প্যাটেল, একসঙ্গে দেখা করছেন এই রকম পরিস্থিতিও কল্পনা করে ফেললেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে 'হাওডি মোদি' (Howdy Modi) অনুষ্ঠানে ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Narendra Modi) 'এবার ট্রাম্প সরকার'-এই বিবৃতিতে কংগ্রেস ক্ষুব্ধ হয়েছে। কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মা এ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বলেন যে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন, মার্কিন নির্বাচনের তারকা প্রচারক হিসাবে নয়।

দেশের গতিবৃদ্ধি করতে এবং অর্থনীতির নিম্ন গতি আটকাতে শনিবার রফতানি ও আবাসন প্রকল্পে পদক্ষেপ ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। তা নিয়েই এদিন কটাক্ষ করল কংগ্রেস। তাদের দাবি, অর্থনীতির গতি শ্লথ হওয়ার বিষয়ে “দিশাহীন” অর্থমন্ত্রী, এবং এদিন যে পদক্ষেপগুলি অর্থমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন সেগুলি “লোকদেখানো”।

'রহস্যজনক কালো বাক্স'(mysterious box) নিয়ে রহস্য আরও ঘনীভূত হল। কংগ্রেসের অভিযোগ, গত সপ্তাহে লোকসভা নির্বাচনের(Lok Sabha Election 2019) প্রচারের জন্য কর্নাটকের চিত্রদুর্গতে একটি কালো বাক্স প্রধানমন্ত্রীর হেলিকপ্টার থেকে তোলা হয় তাঁর গাড়িতে।  সোমবারই কংগ্রেসের মুখপাত্র আনন্দ শর্মা বলেন, কী ছিল ওই 'রহস্যজনক বাক্স'(mysterious box)তে, তা তদন্ত করে দেখুক নির্বাচন কমিশন। আনন্দ শর্মার অভিযোগ, ওই বাক্সে সম্ভবত টাকা ছিল। যদিও, আনন্দ শর্মার এই অভিযোগ নস্যাৎ করে দিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিমানে ‘রহস্যজনক বাক্স(mysterious box) 'নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে  দু'দিন আগেই  দাবি করেছিল কংগ্রেস। সেই বাক্সের ভিতর কী ছিল তা নিয়ে তদন্তের দাবি এর আগেও জানিয়েছিল তারা। আনন্দ শর্মার দাবি "আমরা দেখেছি  প্রধানমন্ত্রীর হেলিকপ্টারের পাশে আরও তিনটি হেলিকপ্টার ছিল। অবতরণের পর বিমান থেকে একটি কালো রংয়ের ট্রাঙ্ক বের করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে সেটি একটি গাড়িতে  তুলে দেওয়া  হয়। তবে ওই গাড়িটি  প্রধানমন্ত্রীর কনভয়ের অংশই ছিল না"।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিমানে ‘রহস্য জনক ট্রাঙ্ক' নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে দাবি করল কংগ্রেস। সেই ট্রাঙ্কের ভেতর কী ছিল তা জানতে তদন্তের দাবি জানিয়েছে তারা। কয়েক দিন আগে প্রধানমন্ত্রী কর্নাটকের চিত্রদুর্গায় গিয়েছিলেন । তখন তাঁর বিমানে এই ট্রাঙ্কটি ছিল বলে দাবি করেন দলের মুখপাত্র আনন্দ শর্মা।  তাঁর দাবি আমরা দেখেছি  প্রধানমন্ত্রীর হেলিকপ্টারের পাশে আরও তিনটি হেলিকপ্টার ছিল। অবতরণের পর বিমান থেকে একটি কালো রংয়ের ট্রাঙ্ক বের করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে সেটি একটি গাড়িতে  তুলে দেওয়া  হয়। তবে ওই গাড়িটি  প্রধানমন্ত্রীর কনভয়ের অংশই ছিল না। এই ঘটনায় কর্নাটক কংগ্রেসের তরফে ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

আনন্দ শর্মা বলেন, ইতিহাস সম্বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর জ্ঞান খুবই অল্প এবং তা ঢাকা দেওয়ার জন্য তিনি এবং তাঁর দল নতুন করে ইতিহাস লেখার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন।

নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রীত্বের চার বছরের মেয়াদের কাজের খতিয়ানের উপর ভিত্তি করে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী রিপোর্ট কার্ড বানানোর কয়েকদিন বাদেই মুখ খুললেন আরেক কংগ্রেস নেতা।

প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের নাগপুরে আরএসএস হেডকোয়ার্টার অভিযানের ছবি টেলিভিশন চ্যানেলগুলো লাইভ সম্প্রচার করার পর, তা কেন কংগ্রেস সমর্থকদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি করে সে বিষয়ে সিনিয়র কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মা টুইট করেন

রবিবার দিল্লির রামলীলা ময়দান থেকেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) জানিয়ে দিয়েছেন, “ভারতের কোথাও ডিটেনশন সেন্টার (Detention Centres) হবে না”, তার কয়েকঘন্টা পরেই, কংগ্রেস জানিয়ে দিল, শুধুমাত্র ইন্টারনেট সার্চ করেই প্রধানমন্ত্রীর দাবির সত্যতা প্রমাণ হবে।

কেউ দেশ ভক্তির সার্টিফিকেট দান করার স্কুলের হেডমাস্টার বললেন তো কেউ সংবিধানের দোহাই দিয়ে জনমতের সঙ্গে খেলা করা হচ্ছে বললেন। কেউ আবার স্বর্গে গান্ধি, জিন্না এবং প্যাটেল, একসঙ্গে দেখা করছেন এই রকম পরিস্থিতিও কল্পনা করে ফেললেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনে 'হাওডি মোদি' (Howdy Modi) অনুষ্ঠানে ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump) উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Narendra Modi) 'এবার ট্রাম্প সরকার'-এই বিবৃতিতে কংগ্রেস ক্ষুব্ধ হয়েছে। কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মা এ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বলেন যে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন, মার্কিন নির্বাচনের তারকা প্রচারক হিসাবে নয়।

দেশের গতিবৃদ্ধি করতে এবং অর্থনীতির নিম্ন গতি আটকাতে শনিবার রফতানি ও আবাসন প্রকল্পে পদক্ষেপ ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। তা নিয়েই এদিন কটাক্ষ করল কংগ্রেস। তাদের দাবি, অর্থনীতির গতি শ্লথ হওয়ার বিষয়ে “দিশাহীন” অর্থমন্ত্রী, এবং এদিন যে পদক্ষেপগুলি অর্থমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন সেগুলি “লোকদেখানো”।

'রহস্যজনক কালো বাক্স'(mysterious box) নিয়ে রহস্য আরও ঘনীভূত হল। কংগ্রেসের অভিযোগ, গত সপ্তাহে লোকসভা নির্বাচনের(Lok Sabha Election 2019) প্রচারের জন্য কর্নাটকের চিত্রদুর্গতে একটি কালো বাক্স প্রধানমন্ত্রীর হেলিকপ্টার থেকে তোলা হয় তাঁর গাড়িতে।  সোমবারই কংগ্রেসের মুখপাত্র আনন্দ শর্মা বলেন, কী ছিল ওই 'রহস্যজনক বাক্স'(mysterious box)তে, তা তদন্ত করে দেখুক নির্বাচন কমিশন। আনন্দ শর্মার অভিযোগ, ওই বাক্সে সম্ভবত টাকা ছিল। যদিও, আনন্দ শর্মার এই অভিযোগ নস্যাৎ করে দিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিমানে ‘রহস্যজনক বাক্স(mysterious box) 'নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে  দু'দিন আগেই  দাবি করেছিল কংগ্রেস। সেই বাক্সের ভিতর কী ছিল তা নিয়ে তদন্তের দাবি এর আগেও জানিয়েছিল তারা। আনন্দ শর্মার দাবি "আমরা দেখেছি  প্রধানমন্ত্রীর হেলিকপ্টারের পাশে আরও তিনটি হেলিকপ্টার ছিল। অবতরণের পর বিমান থেকে একটি কালো রংয়ের ট্রাঙ্ক বের করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে সেটি একটি গাড়িতে  তুলে দেওয়া  হয়। তবে ওই গাড়িটি  প্রধানমন্ত্রীর কনভয়ের অংশই ছিল না"।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিমানে ‘রহস্য জনক ট্রাঙ্ক' নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে দাবি করল কংগ্রেস। সেই ট্রাঙ্কের ভেতর কী ছিল তা জানতে তদন্তের দাবি জানিয়েছে তারা। কয়েক দিন আগে প্রধানমন্ত্রী কর্নাটকের চিত্রদুর্গায় গিয়েছিলেন । তখন তাঁর বিমানে এই ট্রাঙ্কটি ছিল বলে দাবি করেন দলের মুখপাত্র আনন্দ শর্মা।  তাঁর দাবি আমরা দেখেছি  প্রধানমন্ত্রীর হেলিকপ্টারের পাশে আরও তিনটি হেলিকপ্টার ছিল। অবতরণের পর বিমান থেকে একটি কালো রংয়ের ট্রাঙ্ক বের করা হয়। অল্প সময়ের মধ্যে সেটি একটি গাড়িতে  তুলে দেওয়া  হয়। তবে ওই গাড়িটি  প্রধানমন্ত্রীর কনভয়ের অংশই ছিল না। এই ঘটনায় কর্নাটক কংগ্রেসের তরফে ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

আনন্দ শর্মা বলেন, ইতিহাস সম্বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর জ্ঞান খুবই অল্প এবং তা ঢাকা দেওয়ার জন্য তিনি এবং তাঁর দল নতুন করে ইতিহাস লেখার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন।

নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রীত্বের চার বছরের মেয়াদের কাজের খতিয়ানের উপর ভিত্তি করে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী রিপোর্ট কার্ড বানানোর কয়েকদিন বাদেই মুখ খুললেন আরেক কংগ্রেস নেতা।

প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের নাগপুরে আরএসএস হেডকোয়ার্টার অভিযানের ছবি টেলিভিশন চ্যানেলগুলো লাইভ সম্প্রচার করার পর, তা কেন কংগ্রেস সমর্থকদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি করে সে বিষয়ে সিনিয়র কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মা টুইট করেন