উন্নাও গণধর্ষণ কাণ্ড

অতিরিক্ত মুখ্য সচিব (স্বরাষ্ট্র) অবনীশ অবস্তি জানিয়েছেন, "উন্নাও বিহার থানার এসএইচও অজয় ​​কুমার ত্রিপাঠি ছাড়াও ধর্ষিতার মৃত্যুর জন্য আরও ছয় পুলিশ কর্মীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।"

Unnao Rape: রাজ্য সরকার জানিয়েছে নিগৃহীতার পরিবারকে ২৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে এবং ভয়াবহ আক্রমণে ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়ে মরে যাওয়া যুবতীর পরিবারের জন্য পাকা বাড়ি তৈরি করে দেবে সরকার! ধর্ষণকারীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আদালতে যাওয়ার সময় ওই যুবতীর উপর হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। শনিবার নিগৃহীতাকে বিমানে করে দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে সাফদারজং হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান যুবতী। তার ধর্ষণ মামলার মূল অভিযুক্ত মাত্র এক সপ্তাহ আগেই জামিনে মুক্তি পেয়েছিল।

ধ্বস্তাধ্বস্তি হয় পুলিশের সঙ্গেও। তখনই উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে জলকামানের সাহায্য নেয় দিল্লি পুলিশ। 

তেলেঙ্গানা ধর্ষণ কাণ্ডের রেশ কাটতে না কাটতেই ফের আরও এক ধর্ষিতাকে (Unnao case) মেরে ফেলা হল। উত্তরপ্রদেশের উন্নাওয়ে এক তরুণীকে বৃহস্পতিবার গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় কয়েকজন। জানা গেছে, যাঁরা ওই মেয়েটির গায়ে আগুন লাগিয়ে দেয় তাঁদের মধ্যে সেই ২ জনও ছিল যাঁদের বিরুদ্ধে ওই নিগৃহীতা ধর্ষণের (Unnao Rape case) অভিযোগ করেছিলেন। শুক্রবার গভীর রাতে দিল্লির হাসপাতালে ৯০ শতাংশ পুড়ে যাওয়া ওই তরুণীর মৃত্যু হয়। মেয়ের মৃত্যুতে চোখের জল হয়তো কোনওদিনই শুকোবে না তাঁর বাবার, কিন্তু এই মুহূর্তে তিনি প্রতিশোধের আগুনে জ্বলছেন। তিনি পরিষ্কার জানান, যে ৫ অভিযুক্ত তাঁর মেয়েকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করল তাঁদেরকেও গুলি করে মেরে ফেলা হোক, একদম হায়দরাবাদের এনকাউন্টারের মতো।

Rape Capital Unnao: জানুয়ারি মাস থেকে শুরু করে নভেম্বর অবধি মোট ৮৬ টি ধর্ষণের ঘটনা যোগীর রাজ্যের শহর উন্নাওতে! নির্দ্বিধায় এই জেলা এখন উত্তরপ্রদেশের ‘ধর্ষণের রাজধানী’ হিসাবে পরিচিত হওয়ার সমস্ত যোগ্যতাই অর্জন করে ফেলেছে। শুধু ১০০-র কাছাকাছি ধর্ষণ নয়। ২০০-র কাছাকাছি যৌন হেনস্থাও ঘটেছে এই এক বছরে।

“হায়দরাবাদ এবং উন্নাও, দু’টি ঘটনাই লজ্জাজনক। নিগৃহীতাদের কথা ভেবে মন ভেঙে যাচ্ছে। এই জাতীয় অপরাধ মোকাবিলায় আইনকে কঠোর হতেই হবে,” বলেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, “আমরা মহিলাদের বিরুদ্ধে কোনও অপরাধ সহ্য করি না। প্রত্যেকেই উন্নাওয়ের বিষয়টি জানতেন, তবুও ধর্ষিতাকে পুড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।”

ট্রাকটির মালিকের দাবি, ইএমআই (EMI payments) দিতে দেরি হওয়ার কারণে ওই গাড়ির নম্বর প্লেটে কালো রং লাগিয়ে দিয়েছিল অর্থপ্রদানকারী সংস্থা। ট্রাক মালিকের দাবি অর্থ প্রদানকারী সংস্থাটি কানপুরে অবস্থিত। তবে, ঘাতক ট্রাক মালিকের দাবিকে উড়িয়ে দিচ্ছেন অর্থপ্রদানকারী সংস্থার এক এজেন্ট।

উন্নাও গণধর্ষণ কাণ্ডের নিগৃহীতা এবং তার পরিবার উত্তরপ্রদেশের রায়বরেলি জেলায় একটি দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন। ওই গণধর্ষণ কাণ্ডে নাম জড়ায় এক বিজেপি বিধায়কের .

অতিরিক্ত মুখ্য সচিব (স্বরাষ্ট্র) অবনীশ অবস্তি জানিয়েছেন, "উন্নাও বিহার থানার এসএইচও অজয় ​​কুমার ত্রিপাঠি ছাড়াও ধর্ষিতার মৃত্যুর জন্য আরও ছয় পুলিশ কর্মীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।"

Unnao Rape: রাজ্য সরকার জানিয়েছে নিগৃহীতার পরিবারকে ২৫ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে এবং ভয়াবহ আক্রমণে ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়ে মরে যাওয়া যুবতীর পরিবারের জন্য পাকা বাড়ি তৈরি করে দেবে সরকার! ধর্ষণকারীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আদালতে যাওয়ার সময় ওই যুবতীর উপর হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। শনিবার নিগৃহীতাকে বিমানে করে দিল্লিতে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে সাফদারজং হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান যুবতী। তার ধর্ষণ মামলার মূল অভিযুক্ত মাত্র এক সপ্তাহ আগেই জামিনে মুক্তি পেয়েছিল।

ধ্বস্তাধ্বস্তি হয় পুলিশের সঙ্গেও। তখনই উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে জলকামানের সাহায্য নেয় দিল্লি পুলিশ। 

তেলেঙ্গানা ধর্ষণ কাণ্ডের রেশ কাটতে না কাটতেই ফের আরও এক ধর্ষিতাকে (Unnao case) মেরে ফেলা হল। উত্তরপ্রদেশের উন্নাওয়ে এক তরুণীকে বৃহস্পতিবার গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় কয়েকজন। জানা গেছে, যাঁরা ওই মেয়েটির গায়ে আগুন লাগিয়ে দেয় তাঁদের মধ্যে সেই ২ জনও ছিল যাঁদের বিরুদ্ধে ওই নিগৃহীতা ধর্ষণের (Unnao Rape case) অভিযোগ করেছিলেন। শুক্রবার গভীর রাতে দিল্লির হাসপাতালে ৯০ শতাংশ পুড়ে যাওয়া ওই তরুণীর মৃত্যু হয়। মেয়ের মৃত্যুতে চোখের জল হয়তো কোনওদিনই শুকোবে না তাঁর বাবার, কিন্তু এই মুহূর্তে তিনি প্রতিশোধের আগুনে জ্বলছেন। তিনি পরিষ্কার জানান, যে ৫ অভিযুক্ত তাঁর মেয়েকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করল তাঁদেরকেও গুলি করে মেরে ফেলা হোক, একদম হায়দরাবাদের এনকাউন্টারের মতো।

Rape Capital Unnao: জানুয়ারি মাস থেকে শুরু করে নভেম্বর অবধি মোট ৮৬ টি ধর্ষণের ঘটনা যোগীর রাজ্যের শহর উন্নাওতে! নির্দ্বিধায় এই জেলা এখন উত্তরপ্রদেশের ‘ধর্ষণের রাজধানী’ হিসাবে পরিচিত হওয়ার সমস্ত যোগ্যতাই অর্জন করে ফেলেছে। শুধু ১০০-র কাছাকাছি ধর্ষণ নয়। ২০০-র কাছাকাছি যৌন হেনস্থাও ঘটেছে এই এক বছরে।

“হায়দরাবাদ এবং উন্নাও, দু’টি ঘটনাই লজ্জাজনক। নিগৃহীতাদের কথা ভেবে মন ভেঙে যাচ্ছে। এই জাতীয় অপরাধ মোকাবিলায় আইনকে কঠোর হতেই হবে,” বলেন মুখ্যমন্ত্রী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, “আমরা মহিলাদের বিরুদ্ধে কোনও অপরাধ সহ্য করি না। প্রত্যেকেই উন্নাওয়ের বিষয়টি জানতেন, তবুও ধর্ষিতাকে পুড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।”

ট্রাকটির মালিকের দাবি, ইএমআই (EMI payments) দিতে দেরি হওয়ার কারণে ওই গাড়ির নম্বর প্লেটে কালো রং লাগিয়ে দিয়েছিল অর্থপ্রদানকারী সংস্থা। ট্রাক মালিকের দাবি অর্থ প্রদানকারী সংস্থাটি কানপুরে অবস্থিত। তবে, ঘাতক ট্রাক মালিকের দাবিকে উড়িয়ে দিচ্ছেন অর্থপ্রদানকারী সংস্থার এক এজেন্ট।

উন্নাও গণধর্ষণ কাণ্ডের নিগৃহীতা এবং তার পরিবার উত্তরপ্রদেশের রায়বরেলি জেলায় একটি দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন। ওই গণধর্ষণ কাণ্ডে নাম জড়ায় এক বিজেপি বিধায়কের .