
রবনীত গিলকে নিজেদের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার হিসাবে নিয়োগ করেছে ইয়েস ব্যাঙ্ক
২৯.৯৭ শতাংশের একটি ইতিবাচক ঢেউ। বৃহস্পতিবার সকালেই যা বদলে দিল ইয়েস ব্যাঙ্কের শেয়ারের চিত্রটা। আসলে ঢেউ না বলে একটা দীর্ঘ লাফ বলা যায়। খারাপ ঋণের ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের সিদ্ধান্তের ঠিক পরের দিন এই ঐতিহাসিক লাফটির সাক্ষী থাকল দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বেসরকারি ব্যাঙ্কটি। সকাল ৯'টা ৪৮ মিনিটের মধ্যেই হাত বদলে যায় অন্তত ১০ লক্ষের বেশি শেয়ার! ৩০ দিনের গড় ব্যবসার পরিমাণের থেকেও যা দ্বিগুণ। যার ফলে, অচিরেই এই ব্যাঙ্কটি হয়ে ওঠে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের সবথেকে বেশি ব্যবসা করা সংস্থাগুলির মধ্যে একটি। বুধবারই একটি বিবৃতির মাধ্যমে জানানো হয়, ২০১৮ সালের শেষ আর্থিক বর্ষে ইয়েস ব্যাঙ্কের উন্নতি চোখে পড়ার মতো। তাদের প্রায় সমস্ত দাবিই সঠিক। কোনও গাফিলতির চিহ্ন নেই সেখানে।
এই ফলটি এবং এই বিবৃতিটি ইয়েস ব্যাঙ্কের স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলার জন্য যথেষ্ট। গত বছর প্রবল চাপের মধ্যে ছিল এই ব্যাঙ্ক। নিয়ে আসা হয় নতুন চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসারকেও। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়াও যথেষ্ট সন্তুষ্ট ছিল না এই বেসরকারি ব্যাঙ্কের প্রতি। আপাতত সেই জায়গাটি নিয়েও যথেষ্ট খোলা হাওয়ার পরিসর এসে গেল এই ব্যাঙ্কের কর্তাদের মধ্যে, তা মনে করছে বণিকমহল।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)