
Buyers have been protesting due to huge delays in completion of housing projects (Representational image)
2011-2015 সালে গ্রেটার নয়ডায় জমি জটের কারণে সম্পত্তির বাজারে চাহিদা কমে যাওয়ায় শেষ কয়েক বছরে এই প্রজেক্টের কাজে দেরী হচ্ছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
আম্রপালির ডিরেক্টর শিব প্রিয়া জানিয়েছেন, নয়ডা এবং গ্রেটার নয়ডায় উন্নয়ন আধিকারিকদের সাথে জমিজটের ব্যপারে তিনি কথা বলেছেন। এই কোম্পানি তিন হাজার কোটি টাকার দায়বদ্ধ দুই অথোরিটির কাছে এবং তাদের প্রায় এক হাজার কোটি টাকার ঋণ রয়েছে। এবং এই প্রজেক্ট শেষ করতে এখনও অন্তত তিন হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন।
কো ডেভেলপাররা এই কাজ শেষ করতে আর যা টাকা লাগবে তা দেবে এবং দুই অথোরিটির পাশাপাশি ব্যাঙ্কেরও সমস্ত দায়ভার বুঝে নেবে।
তিনি আরও জানান, কোম্পানি লোনের জন্য ব্যাঙ্ককে পুনর্বিবেচনা করার আবেদন জানাবে।
ব্যাঙ্ক অফ বরোদা লোনের জন্য ন্যাশনাল কোম্পানি ল ট্রিবুনালের (এনসিএলটি) কাছে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করবার আবেদন জানিয়েছে।
এই আধিকারিক জানিয়েছেন, কোম্পানির ব্যাঙ্ক অফ বরোদার কাছে 175 কোটি টাকার লোন রয়েছে।
এই সপ্তাহের শুরুতে কোম্পানির তিন ডিরেক্টর অনিল কুমার শর্মা, অজয় কুমার এবং শিব প্রিয়া তাঁদের পাসপোর্ট জেলা প্রশাসকের হাতে তুলে দিয়েছেন।
গ্রেটার নয়ডার অংশ, নয়ডা এক্সটেনশনে কোম্পানির 28 হাজার ইউনিট লঞ্চ করার কথা ছিল, কিন্তু তা এখনও শেষ হ্য়নি। তিনি জানান, ’28 হাজার ইউনিটের মধ্যে 15 হাজার ইউনিটের কাজ প্রায় শেষ। শুধুমাত্র ফিনিশিং বাকী’।
তাঁরা জানিয়েছেন 2020 সালের মধ্যেই তাঁরা সমস্ত ফ্ল্যাটের কাজ পুরোপুরি শেষ করে ফেলবে এবং ডেলিভারি করবে।
আম্রপালি ছাড়াও জেপি ইনফ্রাটেক এবং ইউনিটেক কাজ শেষ করতে দেরী হওয়ার জন্য ও বাড়ির ক্রেতাদের প্রতিবাদের সম্মুখীন।
এই রিয়াল এস্টেট সেক্টর বহু বছর ধরে কাজ শেষ না করতে পেরে পিছিয়ে পড়েছে এবং প্রোজেক্ট হস্তান্তর করতে ছয়-সাত বছরেরও বেশী দেরী করায় ক্রেতাদের প্রতিবাদে রাস্তায় নামতে এবং কোর্টে যেতে বাধ্য করছে।