This Article is From Feb 04, 2019

তদন্তে সাহায্য না করলে গ্রেফতার করা হত রাজীব কুমারকেঃ সিবিআই

কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) প্রবীণ ত্রিপাঠী জানান সিবিআইয়ের আধিকারিকরা কোন নথি পত্র দেখাতে পারেননি বলেই গ্রেফতার করা হয়েছিল

তদন্তে সাহায্য না করলে গ্রেফতার  করা হত রাজীব কুমারকেঃ সিবিআই
কলকাতা:

বেনোজির সংঘাতে জড়াল কলকাতা পুলিশ এবং সিবিআই। কলকাতার পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারের বাড়িতে গিয়ে আটক হলেন সিবিআইয়ের আধিকারিকরা।  সিবিআই যুগ্ম অধিকর্তা পঙ্কজ শ্রীবাস্তব সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন তারা রাজীব কুমার কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে গিয়েছিলেন সন্তোষজনক উত্তর না দিলে বা তদন্তে সাহায্য না করলে তাকে গ্রেফতার করা হতো বলেও তিনি জানান। যদিও পুলিশের তরফে দাবি করা হয়েছে কলকাতার কমিশনারকে  সিবিআই জেরা করতেই পারে না।

কলকাতা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) প্রবীণ ত্রিপাঠী জানান সিবিআইয়ের আধিকারিকরা কোন নথি পত্র দেখাতে পারেননি বলেই গ্রেফতার করা হয়েছিল। শুধু তাই নয় তাঁর দাবি ওই আধিকারিকরা বলেছিলেন কোনও গুপ্ত কাজ করতে এসেছেন। আর সেই কাজ কী তাও বলতে  পারেননি বলেই তাঁদের আটক করা হয়েছিল। আটক হওয়া আধিকারিকদের কার্যত গায়ের জোরে তাদের শেক্সপিয়ার সরণি থানায় নিয়ে গেল পুলিশ। কিছুটা পরেই কলকাতার পুলিশ কমিশনার বাড়ি গেলে মুখ্যমন্ত্রী।

সেখান থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের তিনি জানান ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে অবস্থান বিক্ষোভ করবে তৃণমূল। কমিশনারের বাড়ি থেকে বেরিয়ে সোজা সেখানে যান মমতা। পরে নিজের বাড়ি থেকে বেরিয়ে শেক্সপিয়ার সরণি থানা হয়ে মেট্রো চ্যানেলে পৌঁছন রাজিব ও। এইদিকে সূত্রের খবর সোমবার সকালে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে সিবিআই। সর্বোচ্চ আদালতে গিয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার কর্তারা বলবেন তাদের তদন্তে বাধা দিচ্ছে রাজ্য প্রশাসন। সব মিলিয়ে লোকসভা নির্বাচনের আগে নতুন করে উত্তেজনা ছড়ালো কলকাতায়।

একটা সময় সিবিআইয়ের দুটি দপ্তর সিজিও কম্প্লেক্স এবং নিজাম  প্যালেসে এ প্রচুর পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পরে তা তুলে  নেওয়া হয়েছে। এখন দুটি জায়গাতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)

.