This Article is From Sep 15, 2019

টেক্সাসে এক মঞ্চে থাকতে পারেন নরেন্দ্র মোদি ও ট্রাম্প

আগামী ২২ সেপ্টেম্বর সেখানে ভারতীয় মার্কিনদের সমর্থনে সভায় আসবেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ওই সভায় আসতে পারেন ট্রাম্পও।

টেক্সাসে এক মঞ্চে থাকতে পারেন নরেন্দ্র মোদি ও ট্রাম্প

সূত্রানুসারে জানা যাচ্ছে, ওয়াশিংটন বা নিউ ইয়র্কে দুই নেতার একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকেরও সম্ভাবনা রয়েছে।

নয়াদিল্লি:

মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) একই মঞ্চে দেখা যেতে পারে টেক্সাসে (Texas)। আগামী ২২ সেপ্টেম্বর সেখানে ভারতীয় মার্কিনদের সমর্থনে সভায় আসবেন নরেন্দ্র মোদি। ওই সভায় আসতে পারেন ট্রাম্পও। সূত্রানুসারে জানা যাচ্ছে, বিষয়টি এখনও পুরোপুরি স্থির হয়নি। এমনও শোনা যাচ্ছে, বিগত কয়েক মাসের তিক্ততার পর অবশেষে প্রত্যাশিত বাণিজ্য চুক্তি হতে চলেছে দু'দেশের মধ্যে। জুন মাসে আমেরিকা পণ্য রফতানির ক্ষেত্রে ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুযোগসুবিধা বাতিল করে। জেনারালাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্স (জিএসপি) প্রকল্প থেকে ভারতের নাম বাদ দেওয়া হয়। ভারতীয় পণ্যের উপর শুল্ক বসানোর ঘোষণা করে মার্কিন প্রশাসন।

জম্মু ও কাশ্মীরের নিষেধাজ্ঞা চলছে ৪০ দিন পেরিয়ে গিয়েছ। এই অবস্থায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আমেরিকা। যদি টেক্সাসের ওই অনুষ্ঠানে মোদির সঙ্গে মি‌লিত হন ট্রাম্প, তাহলে নিঃসন্দেহে তা মোদির প্রতি ব্যক্তিগত সমর্থনের ইঙ্গিত দেবে।

দেশে চলছে ‘অতি জরুরি অবস্থা', মোদি সরকারকে আক্রমণ মমতার

ওই অনুষ্ঠানে ৫০,০০০ ভারতীয় মার্কিনরা যোগ দেবেন। এঁরা ট্রাম্পের ভোটারও। আগামী বছর থেকে পুনর্নিবাচিত হওয়ার জন্য লড়তে হবে ট্রাম্পকে।

ওয়াশিংটন বা নিউ ইয়র্কে দুই নেতার একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকেরও সম্ভাবনা রয়েছে।

Engineer's Day 2019: ইঞ্জিনিয়ার মানেই অধ্যাবসায় আর সংকল্প! টুইটে লিখলেন প্রধানমন্ত্রী

২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মার্কিন মুলুকে থাকবেন মোদি। ২৭ সেপ্টেম্বর ‘ইউনাইটেড নেশনস জেনারেল অ্যাসেম্বলি'-তে বক্তৃতা দেবেন নরেন্দ্র মোদি। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানে আগে।

এখনও পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে, মোদির পরে বক্তৃতা দিতে এসে মূ‌লত জম্মু ও কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে কথা বলবেন পাক প্রধানমন্ত্রী।

সূত্রানুসারে জানা গিয়েছে, শীর্ষ মার্কিন সিইও-দের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী।

এর আগে ফ্রান্সে জি৭ বৈঠকে শেষ বার মিলিত হন ট্রাম্প ও মোদি। গত ২৬ আগস্ট ওই বৈঠক হয়েছিল। দু'দেশের বাণিজ্য পরিস্থিতি এবং জম্মু ও কাশ্মীরের পরিস্থিতি ছিল মুখ্য আলোচ্য বস্তু।  

মার্কিন রাষ্ট্রপতি কাশ্মীরের পরিস্থিতিকে ‘বিস্ফোরক' আখ্যা দিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে এই বিষয়ে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দেন। যদিও ওয়াশিংটন বরাবরই বলে এসেছে এটা ভারত ও পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক বিষয়।

.