This Article is From Nov 20, 2018

Sovan Chatterjee Resigns: মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিলেন শোভন, মেয়র পদও ছাড়তে বললেন মমতা

Sovan Chatterjee Resigns: নবান্ন সূত্রে খবর তাঁর ইস্তফা গৃহিত  হয়েছে। বেশ কয়েকদিন ধরেই দলের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ  হতে শুরু করে। এর আগে  দক্ষিণ চব্বিশ পরগ্ণা জেলার সভাপতির পদ থেকে সরানো হয়।

Sovan Chatterjee Resigns: মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিলেন শোভন, মেয়র পদও ছাড়তে বললেন  মমতা

Sovan Chatterjee Resigns:এর আগে  দক্ষিণ চব্বিশ পরগ্ণা জেলার সভাপতির পদ থেকে সরানো হয়।

হাইলাইটস

  • মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিলেন দুটি দপ্তরের মন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায়
  • নবান্ন সূত্রে খবর তাঁর ইস্তফা গ্রহণ করে রাজভবনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে
  • এখন থেকে এই দুটি দপ্তর দেখবেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম

Sovan Chatterjee Resigns:মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিলেন দুটি  দপ্তরের মন্ত্রী  শোভন চট্টোপাধ্যায়। নবান্ন সূত্রে খবর তাঁর ইস্তফা গৃহিত  হয়েছে। বেশ কয়েকদিন ধরেই দলের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ  হতে শুরু করে। এর আগে  দক্ষিণ চব্বিশ পরগ্ণা জেলার সভাপতির পদ থেকে সরানো হয়। এবার  মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিলেন শোভন। শুধু তাই নয় তাঁকে কলকাতার মেয়র পদ ছাড়ার কথাও বলেছেন মমতা। জানা গিয়েছে ইতিমধ্যেই  শোভনের পদত্যাগের কথা রাজভবনে জানিয়ে  দেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর আজ সকালে বিধানসভায় এক বাম বিধায়কের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া  নিয়ে শোভনের  সঙ্গে বাদানুবাদ হয়  মমতার।  বিধানসভা কক্ষে দাঁড়িয়ে ভুল  তথ্য দেওয়া নিয়েই দুজনের মনোমালিন্য হয় বলে খবর। এরপর সোজা নবান্নে গিয়ে  ইস্তফা দেন শোভন। সন্ধ্যায় নবান্ন  থেকে বেরিয়ে  যাওয়ার সময় শোভনের পদত্যাগের  বিষয়টি জানিয়েদেন মুখ্যমন্ত্রী। এ পর্যন্ত দমকল ও আবাসন  দপ্তর দেখতেন শোভন। এখন থেকে দেখবেন পুরমন্ত্রী   ফিরহাদ হাকিম।

তৃণমূলের জন্মলগ্ন  থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সবচেয়ে  ঘনিষ্ঠদের মধ্যে শোভন ছিলেন অন্যতম। সরকারি সভা হোক বা দলীয় বৈঠক শোভনকে কানন ( ডাক নাম) বলেই ডাকতেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু বছর খানেক আগে থেকে দলের সঙ্গে শোভনের  সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করে।
তাঁর  ব্যক্তিগত কয়েকটি বিষয় নিয়ে  প্রকাশ্যে চর্চা শুরু হয়। এতে  প্রথম থেকেই আপত্তি ছিল মমতার। একাধিকবার তাঁকে  দলের কাজে মন দিতে  বলেন  মুখ্যমন্ত্রী।  কিন্তু তেমন কোনও বদল আসেনি। আর তাঁর  পর আজ ইস্তফা  দিয়ে  দিলেন  শোভন।

বছর খানেক আগেই  শোভনের  পারিবারিক জীবনে সমস্যা  দেখা দেয়। বাড়ি ছাড়েন।  বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করেন। সেটাও মুখ্যমন্ত্রীর ভাল লাগে নি।  তাঁর স্ত্রী রত্না চট্টোপাধ্যায় জানান দলের কাজ না  করায় নেত্রীর আর কিছুই করার ছিল না। নিজের দোষেই তাঁর (শোভন) এই অবস্থা হল। মুখ্যমন্ত্রী তাঁকে বারে বারে সঠিক পথে ফিরে আসতে  বলেন। কিন্তু  তিনি কিছুই শোনেননি। তাই মমতাদির আর কিছু করার ছিল না।

.