Pakistan Drones

পাঞ্জাব পুলিশের সূত্র এর আগে NDTV-কে জানানো হয়েছিল, প্রচুর একে-৪৭ ও গ্রেনেড অমৃতসরে ফেলেছে পাকিস্তান। সেপ্টেম্বরে এমন আটটি ঘটনা ঘটে।

গত মাসে, দশ দিনের মধ্যে ড্রোন থেকে আটটি জায়গায় একে -৪ রাইফেল, গ্রেনেড এবং স্যাটেলাইট ফোন ফেলা হয়েছিল বলে জানিয়েছে পাঞ্জাব পুলিশ। ড্রোনগুলির প্রত্যেকটিতে পাঁচ কেজি পর্যন্ত ওজন বওয়া সম্ভব। সনাক্তকরণ এড়াতে দ্রুত এবং নিম্ন অংশ দিয়ে উড়ছিল ড্রোনগুলি।

সোমবার রাতে পাঞ্জাবের ফিরোজপুর জেলার হুসেনিওয়ালা সীমান্ত দিয়ে পাকিস্তানের (Pakistan) একটি ড্রোনকে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করার খবর পেয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। কয়েক সপ্তাহ আগে রাজ্যের তরণ তারণ জেলায় ড্রোন (Drone) মারফৎ সন্ত্রাসবাদীদের (Terrorist) ব্যবহারের জন্য প্রচুর একে -47 অ্যাসল্ট রাইফেল, স্যাটেলাইট ফোন ও গ্রেনেড ফেলা হয়। মনে করা হচ্ছে জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) আতঙ্ক ছড়াতেই ওই প্রয়াস। তারপরেই ফের পাকিস্তানের দিক থেকে আসা একটি ড্রোন ভারতে প্রবেশ করায় চিরুণী তল্লাশি চলছে।

অস্ত্র ফেলতেই সেটিকে পাকিস্তান (Pakistan) থেকে পাঠানো হয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে। এক সিনিয়র পুলিশ আধিকারিক শুক্রবার একথা জানিয়েছেন।

পাকিস্তানের (Pakistan) ড্রোন (Drone) থেকে প্রচুর একে-৪৭ ও গ্রেনেড ফেলা হল পাঞ্জাবের (Punjab) অমৃতসরে, সীমান্তের পরেই। জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি হানার জন্যই ওই অস্ত্র ফেলা হয়েছে বলে পাঞ্জাব পুলিশের একটি সূত্র NDTV-কে জানিয়েছে। গত ১০ দিনে ওই ড্রোন আটবার হানা দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্র জানাচ্ছে, ড্রোন থেকে স্যাটেলাইট ফোনও ফেলা হয়েছে। এই ড্রোনগুলি ৫ কেজি পর্যন্ত বস্তু বহনে সক্ষম। তাছাড়া এগুলি খুব দ্রুত উড়তে পারে। এদের সনাক্ত করাও কঠিন বলে ওই সূত্র জানিয়েছে।

Pak Drone: আজ সকালে পঞ্জাবের খেমকরন সেক্টরে (Punjab's Khemkaran sector) দুটি পাকিস্তানী ড্রোন দেখতে পান সেনাবাহিনী।এরপরেই দুটি সুখোই-30MKI(Sukhoi-30MKI) যুদ্ধবিমান তরিঘরি পাঠানো হয়। প্রতিবেশী দেশের F-16 jets ফেরৎ পাঠানো হয়।

আজ ভোর ৫টা নাগাদ শ্রী গঙ্গানগর হয়ে ড্রোনটি ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা হচ্ছিল। সেটিকে দেখা মাত্রই গুলি ছুঁড়তে থাকেন বিএসএফের জওয়ানরা।

গুজরাটের কচ-এর কাছে আন্তজার্তিক সীমান্তে একটি পাকিস্তানী ড্রোনকে গুলি করে নামানো হল বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

পাঞ্জাব পুলিশের সূত্র এর আগে NDTV-কে জানানো হয়েছিল, প্রচুর একে-৪৭ ও গ্রেনেড অমৃতসরে ফেলেছে পাকিস্তান। সেপ্টেম্বরে এমন আটটি ঘটনা ঘটে।

গত মাসে, দশ দিনের মধ্যে ড্রোন থেকে আটটি জায়গায় একে -৪ রাইফেল, গ্রেনেড এবং স্যাটেলাইট ফোন ফেলা হয়েছিল বলে জানিয়েছে পাঞ্জাব পুলিশ। ড্রোনগুলির প্রত্যেকটিতে পাঁচ কেজি পর্যন্ত ওজন বওয়া সম্ভব। সনাক্তকরণ এড়াতে দ্রুত এবং নিম্ন অংশ দিয়ে উড়ছিল ড্রোনগুলি।

সোমবার রাতে পাঞ্জাবের ফিরোজপুর জেলার হুসেনিওয়ালা সীমান্ত দিয়ে পাকিস্তানের (Pakistan) একটি ড্রোনকে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করার খবর পেয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়। কয়েক সপ্তাহ আগে রাজ্যের তরণ তারণ জেলায় ড্রোন (Drone) মারফৎ সন্ত্রাসবাদীদের (Terrorist) ব্যবহারের জন্য প্রচুর একে -47 অ্যাসল্ট রাইফেল, স্যাটেলাইট ফোন ও গ্রেনেড ফেলা হয়। মনে করা হচ্ছে জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) আতঙ্ক ছড়াতেই ওই প্রয়াস। তারপরেই ফের পাকিস্তানের দিক থেকে আসা একটি ড্রোন ভারতে প্রবেশ করায় চিরুণী তল্লাশি চলছে।

অস্ত্র ফেলতেই সেটিকে পাকিস্তান (Pakistan) থেকে পাঠানো হয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে। এক সিনিয়র পুলিশ আধিকারিক শুক্রবার একথা জানিয়েছেন।

পাকিস্তানের (Pakistan) ড্রোন (Drone) থেকে প্রচুর একে-৪৭ ও গ্রেনেড ফেলা হল পাঞ্জাবের (Punjab) অমৃতসরে, সীমান্তের পরেই। জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি হানার জন্যই ওই অস্ত্র ফেলা হয়েছে বলে পাঞ্জাব পুলিশের একটি সূত্র NDTV-কে জানিয়েছে। গত ১০ দিনে ওই ড্রোন আটবার হানা দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্র জানাচ্ছে, ড্রোন থেকে স্যাটেলাইট ফোনও ফেলা হয়েছে। এই ড্রোনগুলি ৫ কেজি পর্যন্ত বস্তু বহনে সক্ষম। তাছাড়া এগুলি খুব দ্রুত উড়তে পারে। এদের সনাক্ত করাও কঠিন বলে ওই সূত্র জানিয়েছে।

Pak Drone: আজ সকালে পঞ্জাবের খেমকরন সেক্টরে (Punjab's Khemkaran sector) দুটি পাকিস্তানী ড্রোন দেখতে পান সেনাবাহিনী।এরপরেই দুটি সুখোই-30MKI(Sukhoi-30MKI) যুদ্ধবিমান তরিঘরি পাঠানো হয়। প্রতিবেশী দেশের F-16 jets ফেরৎ পাঠানো হয়।

আজ ভোর ৫টা নাগাদ শ্রী গঙ্গানগর হয়ে ড্রোনটি ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা হচ্ছিল। সেটিকে দেখা মাত্রই গুলি ছুঁড়তে থাকেন বিএসএফের জওয়ানরা।

গুজরাটের কচ-এর কাছে আন্তজার্তিক সীমান্তে একটি পাকিস্তানী ড্রোনকে গুলি করে নামানো হল বলে পুলিশ সূত্রে খবর।