Delhi Coronavirus Cases

দিল্লির ( Delhi) প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষের মধ্যে কোভিড -১৯ এর অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। সম্প্রতি দেশের রাজধানীতে একটি সমীক্ষা (Delhi Coronavirus Cases) করা হয়, যাতে ধরা পড়ে এই তথ্য। দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন বলেন, "দ্বিতীয় সেরো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে রাজধানীর ২৯.১ শতাংশ বাসিন্দার শরীরে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠেছে।" অর্থাৎ দিল্লির ৫৮ লক্ষ মানুষের শরীরে এখন অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনাভাইরাস সংক্রমণে নতুন রেকর্ড বৃদ্ধির খবর দিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক। একদিনে ৫৭,১১৮ জন মানুষের দেহে ছড়াল এই সংক্রমণ। এ পর্যন্ত সর্বমোট ১৬,৯৫,৯৮৮ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় ৭৬৪ জন মানুষ মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। ভাইরাসজনিত কারণে মোট মৃত্যুর পরিমাণ এখন ৩৬,৫১১। ১৫ লক্ষ সংক্রমণ অতিক্রম করার মাত্র তিন দিন পরে দেশের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে। ১০.৯৪ লক্ষেরও বেশি রোগী সুস্থ হয়েছেন, আজ সকালেই আরোগ্যলাভের হার দাঁড়িয়েছে ৬৪.৫২ শতাংশে। ভারত এ পর্যন্ত মোট ১,৯৩,৫৮,৬৫৯ টি নমুনা পরীক্ষা করেছে। ইতিবাচক হার অর্থাৎ করোনাভাইরাস পজিটিভ রোগীদের হার আজ সকালে ৮.৫৭ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

ফের স্বস্তিতে দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন হঠাৎ করে জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় কপালে ভাঁজ পড়েছিল দিল্লি সরকারের। সেই অস্বস্তি দূর হলো, কারণ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর করোনা টেস্টের ফল নেগেটিভ এসেছে, অর্থাৎ করোনা ভাইরাস কাবু করতে পারেনি তাঁকে। রবিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) এবং অন্যদের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেওয়ার পরেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন। প্রচণ্ড জ্বর ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা হওয়ায় তাঁকে (Satyendar Jain) সোমবার রাতের বেলাতেই দিল্লির হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, সংক্রমণের বিচারে তিন নম্বরে দিল্লি। আগে শুধু মহারাষ্ট্র আর তামিলনাড়ু

তিনি বলেছেন; "রাজনৈতিক দলগুলো লড়াইয়ে ব্যস্ত হলে করোনা জিতে যাবে। এই যুদ্ধে গোটা দেশকে এক হতে হবে। আপনাদের ধারণা নেই সঙ্কট কতটা গভীর।"

দিল্লি সরকারের অনুমান, ১৫ জুনের মধ্যে ৪৪,০০০, ৩০ জুনের মধ্যে এক লক্ষ এবং ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ২.২৫ লক্ষ সংক্রমণ হবে।

করোনা (Coronavirus) আতঙ্কের মধ্যেই ফের জীবনের জয়গান গাওয়ার চেষ্টা, গোটা দেশের মতো এবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চায় দিল্লিও। মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) জানিয়েছেন, দিল্লিতে ফের খুলে যাচ্ছে ছোট-বড় প্রায় সব দোকানপাটই। এমনকী খুলছে সেলুনও। তবে, কিছুদিন ধরে বন্ধ থাকা দিল্লির সীমান্ত অঞ্চল খোলা হবে কিনা সে বিষয়ে নিজে থেকে সিদ্ধান্ত না নিয়ে দিল্লিবাসীর মতামত জানতে চেয়েছেন কেজরিওয়াল। করোনা ভাইরাসের সঙ্গে যুঝছে সারা দেশ। দিল্লিতেও বেশ ভালো রকম জাঁকিয়ে বসেছে কোভিড- ১৯ (Coronavirus Cases Delhi)।

এখনও পর্য‌ন্ত দিল্লিতে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ৪,৫০০ ছাড়িয়েছে। যা দেশের মধ্যে তৃতীয় সর্বাধিক। মৃত্যু হয়েছে ৬৪ জনের।

রাজিন্দর নগরের বিধায়ক বলেন, “জাপানের এই মেশিনগুলির দৈর্ঘ্য নিজেদের মতো করে ঠিক করে নেওয়া যায়, সেই জন্যই এগুলি খুব সহজেই সরু সরু গলিতে প্রবেশ করতে পারে। পিপিএম সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইটের (sodium hypochlorite) দ্রবণ ব্যবহার করা হয়েছে স্যানিটাইজ করতে।”

রাজ্যে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন চলবে। পাশাপাশি রাজ্যের স্কুল-কলেজ সহ সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১০ জুন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বল‌েও জানানো হয়েছে।

কোনও স্বাস্থ্যকর্মী, সাফাইকর্মীর করোনা সংক্রমণে কর্মরত অবস্থায় মৃত্যু হলে, পরিবারপিছু এই টাকা দেওয়া হবে। এদিন জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। এদিন দুপুরে রাজ্যের করোনা পর্যালোচনায় বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

১২ মার্চ থেকে ২০ মার্চ পর্যন্ত যে রোগীরা ওই ক্লিনিকে এসেছিলেন তাঁদের সকলকে আগামী ১৫ দিন কোয়ারান্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

দিল্লির ( Delhi) প্রায় এক তৃতীয়াংশ মানুষের মধ্যে কোভিড -১৯ এর অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। সম্প্রতি দেশের রাজধানীতে একটি সমীক্ষা (Delhi Coronavirus Cases) করা হয়, যাতে ধরা পড়ে এই তথ্য। দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন বলেন, "দ্বিতীয় সেরো সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে রাজধানীর ২৯.১ শতাংশ বাসিন্দার শরীরে করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠেছে।" অর্থাৎ দিল্লির ৫৮ লক্ষ মানুষের শরীরে এখন অ্যান্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় ভারতে করোনাভাইরাস সংক্রমণে নতুন রেকর্ড বৃদ্ধির খবর দিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক। একদিনে ৫৭,১১৮ জন মানুষের দেহে ছড়াল এই সংক্রমণ। এ পর্যন্ত সর্বমোট ১৬,৯৫,৯৮৮ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় ৭৬৪ জন মানুষ মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। ভাইরাসজনিত কারণে মোট মৃত্যুর পরিমাণ এখন ৩৬,৫১১। ১৫ লক্ষ সংক্রমণ অতিক্রম করার মাত্র তিন দিন পরে দেশের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়েছে। ১০.৯৪ লক্ষেরও বেশি রোগী সুস্থ হয়েছেন, আজ সকালেই আরোগ্যলাভের হার দাঁড়িয়েছে ৬৪.৫২ শতাংশে। ভারত এ পর্যন্ত মোট ১,৯৩,৫৮,৬৫৯ টি নমুনা পরীক্ষা করেছে। ইতিবাচক হার অর্থাৎ করোনাভাইরাস পজিটিভ রোগীদের হার আজ সকালে ৮.৫৭ শতাংশ দাঁড়িয়েছে।

ফের স্বস্তিতে দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন হঠাৎ করে জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় কপালে ভাঁজ পড়েছিল দিল্লি সরকারের। সেই অস্বস্তি দূর হলো, কারণ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর করোনা টেস্টের ফল নেগেটিভ এসেছে, অর্থাৎ করোনা ভাইরাস কাবু করতে পারেনি তাঁকে। রবিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) এবং অন্যদের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেওয়ার পরেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন দিল্লির স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন। প্রচণ্ড জ্বর ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা হওয়ায় তাঁকে (Satyendar Jain) সোমবার রাতের বেলাতেই দিল্লির হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে খবর, সংক্রমণের বিচারে তিন নম্বরে দিল্লি। আগে শুধু মহারাষ্ট্র আর তামিলনাড়ু

তিনি বলেছেন; "রাজনৈতিক দলগুলো লড়াইয়ে ব্যস্ত হলে করোনা জিতে যাবে। এই যুদ্ধে গোটা দেশকে এক হতে হবে। আপনাদের ধারণা নেই সঙ্কট কতটা গভীর।"

দিল্লি সরকারের অনুমান, ১৫ জুনের মধ্যে ৪৪,০০০, ৩০ জুনের মধ্যে এক লক্ষ এবং ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ২.২৫ লক্ষ সংক্রমণ হবে।

করোনা (Coronavirus) আতঙ্কের মধ্যেই ফের জীবনের জয়গান গাওয়ার চেষ্টা, গোটা দেশের মতো এবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চায় দিল্লিও। মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) জানিয়েছেন, দিল্লিতে ফের খুলে যাচ্ছে ছোট-বড় প্রায় সব দোকানপাটই। এমনকী খুলছে সেলুনও। তবে, কিছুদিন ধরে বন্ধ থাকা দিল্লির সীমান্ত অঞ্চল খোলা হবে কিনা সে বিষয়ে নিজে থেকে সিদ্ধান্ত না নিয়ে দিল্লিবাসীর মতামত জানতে চেয়েছেন কেজরিওয়াল। করোনা ভাইরাসের সঙ্গে যুঝছে সারা দেশ। দিল্লিতেও বেশ ভালো রকম জাঁকিয়ে বসেছে কোভিড- ১৯ (Coronavirus Cases Delhi)।

এখনও পর্য‌ন্ত দিল্লিতে কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা ৪,৫০০ ছাড়িয়েছে। যা দেশের মধ্যে তৃতীয় সর্বাধিক। মৃত্যু হয়েছে ৬৪ জনের।

রাজিন্দর নগরের বিধায়ক বলেন, “জাপানের এই মেশিনগুলির দৈর্ঘ্য নিজেদের মতো করে ঠিক করে নেওয়া যায়, সেই জন্যই এগুলি খুব সহজেই সরু সরু গলিতে প্রবেশ করতে পারে। পিপিএম সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইটের (sodium hypochlorite) দ্রবণ ব্যবহার করা হয়েছে স্যানিটাইজ করতে।”

রাজ্যে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন চলবে। পাশাপাশি রাজ্যের স্কুল-কলেজ সহ সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১০ জুন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বল‌েও জানানো হয়েছে।

কোনও স্বাস্থ্যকর্মী, সাফাইকর্মীর করোনা সংক্রমণে কর্মরত অবস্থায় মৃত্যু হলে, পরিবারপিছু এই টাকা দেওয়া হবে। এদিন জানিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। এদিন দুপুরে রাজ্যের করোনা পর্যালোচনায় বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

১২ মার্চ থেকে ২০ মার্চ পর্যন্ত যে রোগীরা ওই ক্লিনিকে এসেছিলেন তাঁদের সকলকে আগামী ১৫ দিন কোয়ারান্টাইনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।