This Article is From Apr 12, 2019

রুজিরা নারুলা কাণ্ড: শুল্ক দফতরের কর্তাদের হেনস্তা কেন, রাজ্যকে প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের

১৬ মার্চ কলকাতা বিমানবন্দরের শুল্ক দফতরের কর্তারা আটক করার পর সংশ্লিষ্ট কর্তাদের রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে হেনস্তা করা হয় বলে যে অভিযোগ উঠেছিল তার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে নোটিস পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট।

রুজিরা নারুলা কাণ্ড: শুল্ক দফতরের কর্তাদের হেনস্তা কেন, রাজ্যকে প্রশ্ন সুপ্রিম কোর্টের
নিউ দিল্লি:

তৃণমূল সাংসদ তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা নারুলাকে গত ১৬ মার্চ কলকাতা বিমানবন্দরের শুল্ক দফতরের কর্তারা আটক করার পর সংশ্লিষ্ট কর্তাদের রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে হেনস্তা করা হয় বলে যে অভিযোগ উঠেছিল তার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে নোটিস পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট। অভিযোগ, শুল্ক দফরতের কর্তারা বিমানবন্দরে রুজিরাকে আটক করার পর তিনি ব্যাঙ্কক থেকে যে সোনা নিয়ে আসছিলেন, তা ধরা পড়ে। শুল্ক দফতরের কর্তাদের বয়ান অনুযায়ী, ওই সোনার ব্যাপারে তাঁদের কাছে কোনও খোঁজখবরই ছিল না। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ-এর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ জানায়, ওই দিনে বিমানবন্দরে গুরুতর কোনও ঘটনার দিকে তাঁদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে শুল্ক দফতর। যার ব্যাপারে শীর্ষ আদালতের কাছে জবাব দিতে হবে রাজ্য সরকারকে।

বর্ষীয়ান আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি বলেন, শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ পূর্ণাঙ্গভাবে মিডিয়ায় রিপোর্ট করা হবে। জবাবে শীর্ষ আদালত জানায়, কে কী রিপোর্ট করবে, তা নিয়ে আমাদের কোনও চিন্তা নেই।

সেনাকে সামনে রেখে মোদীর মতো ভোট চাইব না: মমতা

শুল্ক দফতরের পিটিশন রেকর্ড করার যে নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট সেই ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছিলেন অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি। ওই দাবিকে নস্যাৎ করে দিয়ে সুপ্টিম কোর্টের বেঞ্চ জানায়, “বাংলায় কী চলছে? আমরা সুয়ো মোটো নোটিস জারি নিতে পারতাম এই ঘটনার জন্য এবং রাজ্যের প্রতিক্রিয়া চাইতাম”।

অন্যদিকে, শুল্ক দফতরের পিটিশনে বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের কার্যকলাপ বিমানবন্দরে দায়িত্বরত শুল্ক দফতরের কর্তাদের মনে ভয় দেখানোর জন্য যথেষ্ট্ ছিল।

২৯ মার্চ মামলাটির শুনানির সময় সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আদালতকে জানিয়েছিলেন, পশ্চিমবঙ্গে একেবারে সাংবিধানিক নৈরাজ্য চলছে এখন।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.