This Article is From Nov 12, 2019

রাম মন্দিরের ট্রাস্টের প্রধান হোন যোগী আদিত্যনাথ, চায় রাম জন্মভূমি ন্যাস

Ram Janambhoomi: ট্রাস্টের অন্য দুই সদস্য হতে পারেন যথাক্রমে চম্পত রায় (বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সহ-সভাপতি) এবং ওম প্রকাশ সিংহল (ভিএইচপি কোষাধ্যক্ষ)

রাম মন্দিরের ট্রাস্টের প্রধান হোন যোগী আদিত্যনাথ, চায় রাম জন্মভূমি ন্যাস

Ayodhya: গোরক্ষপীঠের মহন্ত হিসাবে মন্দিরের ট্রাস্টেরও প্রধান হওয়া উচিত যোগী আদিত্যনাথের, বলল ন্যাস

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথই প্রকৃতপক্ষে তদারকি করতে পারবেন রাম মন্দির তৈরির বিষয়ে, তাই অযোধ্যায় (Ayodhya) রাম মন্দিরের ট্রাস্টের প্রধান করা হোক তাঁকেই (Yogi Adityanath), এমনই সুপারিশ করল রাম জন্মভূমি ন্যাস (Ram Janambhoomi)। তবে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নয়, গোরক্ষপীঠের মহন্ত হিসাবেই মন্দিরের ট্রাস্টেরও প্রধান হওয়া উচিত যোগী আদিত্যনাথের, মত ন্যাসের। ন্য্যসের নেতৃত্বদানকারী মহন্ত নৃত্য গোপাল দাস বলেন: "রাম জন্মভূমি ন্যাস চায় যোগী আদিত্যনাথই ট্রাস্টের প্রধান হিসাবে এর দায়িত্ব নিন। রাম মন্দির আন্দোলনে বিশিষ্ট ভূমিকা পালন করেছে গোরক্ষপীঠের গোরক্ষনাথ মন্দির। আর সেখানকার মহন্তরা যেমন মহন্ত দিগ্বিজয় নাথ, মহন্ত অবেদ্যনাথ এবং এখন মহন্ত যোগী আদিত্যনাথ মন্দির আন্দোলনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ছিলেন"। ফলে যোগীর উপর ভরসা করাই যায় বলে মনে করছে রাম জন্মভূমি ন্যাস।

অযোধ্যা রায়ের পর প্রথম পদক্ষেপ নিতে চলেছে স্বরাষ্ট্র, অর্থমন্ত্রক: সূত্র

"ট্রাস্টের অন্য দুই সদস্য হতে পারেন যথাক্রমে চম্পত রায় (বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সহ-সভাপতি) এবং ওম প্রকাশ সিংহল (ভিএইচপি কোষাধ্যক্ষ)"। এদিকে ২০১৫ সালে ভিএইচপি নেতা অশোক সিংহলের মৃত্যুর পরে, চম্পত রায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ এবং তার সঙ্গে সংযুক্ত সংস্থাগুলির তদারকি করছেন। চম্পত রায় এবং ওম প্রকাশ সিংহল দু'জনেই এখন নয়াদিল্লিতে বাস করেন।

মহন্ত নৃত্যগোপাল দাসের মনোনীত উত্তরাধিকারী মহন্ত কমল নয়ন দাস বলেন, "রাম মন্দির নির্মাণের জন্যে প্রস্তাবিত ট্রাস্টটি মহন্ত নৃত্যগোপাল দাসের তত্ত্বাবধানেই পরিচালিত হবে।"

রবিবার নয়াদিল্লিতে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে এক বৈঠকে মহন্ত কমল নয়ন দাস ন্যাসের প্রতিনিধিত্ব করেন। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বেশ কয়েকজন হিন্দু ও মুসলিম ধর্মীয় নেতাও।

২৬ নভেম্বর অযোধ্যার জমি নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড

শনিবার একটি ঐতিহাসিক এবং সর্বসম্মত রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জানায়,  অযোধ্যা মামলার বিতর্কিত অংশের ২.৭৭ একর জমিই বরাদ্দ থাকবে রাম লালা বা ভগবান রামচন্দ্রের জন্য। ট্রাস্ট তৈরির জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে তিন মাসের সময়সীমা দেয় প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ। বাবরি মসজিদ ভাঙা হয় ১৯৯২ –এর ডিসেম্বরে, তার আগে পর্যন্ত সেই জায়গাটি রামচন্দ্রের জন্মভূমি বলে বিশ্বাস হিন্দু আন্দোলনকারীদের, সেই জমি মামলার রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট।

.