This Article is From Jul 10, 2019

কর্নাটকের রাজনৈতিক সঙ্কট নিয়ে লোকসভায় স্লোগান দিলেন রাহুল গান্ধি

সপ্তদশ লোকসভায় এই প্রথমবার রাহুল গান্ধিকে কোনও বিষয় নিয়ে বিরোধী আওয়াজ তুলতে শোনা গেল

কর্নাটকের রাজনৈতিক সঙ্কট নিয়ে লোকসভায় স্লোগান দিলেন রাহুল গান্ধি

কর্নাটক ইস্যুতে এবার লোকসভায় স্লোগান তুললেন রাহুল গান্ধি

নয়া দিল্লি:

কর্নাটকের রাজনীতির সাম্প্রতিক সঙ্কট (Karnataka political crisis) নিয়ে এবার লোকসভায় (Lok Sabha) সরব হলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি (Rahul Gandhi)। সপ্তদশ লোকসভা গঠনের পর এই প্রথম কোনও বিষয়ে সরব হয়ে স্লোগান দিতে দেখা গেল তাঁকে। মঙ্গলবার দুপুর নাগাদ লোকসভায় পৌঁছন রাহুল। সেইসময় লোকসভায় কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী কর্নাটক (Karnataka) ইস্যুটিই উত্থাপন করে বলেন, কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি কর্নাটকের বিধায়কদের নিজেদের দলে টানার চেষ্টা করছে। যদিও অধীর রঞ্জন চৌধুরীকে (Adhir Ranjan Chowdhury) এই বিষয়ে কথা বলা থেকে বিরত থাকার কথা বলেন লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা। তিনি বলেন, সোমবারই এই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং লোকসভার উপ-নেতা রাজনাথ সিং এই বিষয়ে তাঁর বক্তব্যও রেখেছেন। কিন্তু অধ্যক্ষের এই কথার পরেও কর্নাটক ইস্যু নিয়ে ফের কথা বলতে উদ্যোগী হন অধীর রঞ্জন চৌধুরী।

আপাত স্বস্তি জোটের ,নিয়ম মেনে ইস্তফা দেওয়া হয় নি,বললেন কর্নাটক স্পিকার

এক কংগ্রেস সাংসদ বলেন “গণতন্ত্রকে রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য”।এইসময়েই লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী কয়েকটি কাগজে স্লোগান লিখে তাঁর পিছনে বসে থাকা অন্য কংগ্রেস সাংসদদের দিকে এগিয়ে দেন।অধীরের লেখা ওই কাগজগুলি নিয়েই কংগ্রেস সাংসদরা (Congress MP) আওয়াজ তোলেন “একনায়কতন্ত্র বন্ধ করুন”, “শিকারের রাজনীতি বন্ধ করুন”।

গান্ধিজির জন্মসার্ধশতবর্ষে বিজেপি সাংসদদের ১৫০কিমি হাঁটার ডাক প্রধানমন্ত্রীর

কংগ্রেসের অন্য সাংসদরা এই স্লোগান দিতে শুরু করলেই তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়ে রাহুল গান্ধিকেও লোকসভায় স্লোগান দিতে শোনা যায়। স্লোগান দিতে দিতে ওয়েলেও নেমে যান তাঁরা।বারবার কংগ্রেস সাংসদদের ওয়েলে নেমে স্লোগান দেওয়ার বিষয়ে লোকসভার অধ্যক্ষ নিষেধ করলেও তাতে কর্ণপাত করেন নি তাঁরা।

“এটা আমাদের অধিকার”,বলেন এক কংগ্রেস সাংসদ।তখন অধ্যক্ষকেও পালটা বলতে শোনা যায় যে, “না, এটা আপনাদের অধিকার নয়”।

“গোটা দেশ আপনাদের দেখছে।এটা সংসদ কক্ষ। দয়া করে এটাকে হাট-বাজারের মতো করবেন না”,অনুরোধ করেন অধ্যক্ষ ওম বিড়লা।

পদত্যাগ করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র

কর্নাটকে (Karnataka) কংগ্রেস-জেডিএস জোটের ১৪ জন বিধায়ক পরপর ইস্তফা দেওয়ায় সঙ্কটে পড়েছে সে রাজ্যের সরকার।যদি ওই ১৪ জন বিধায়কের ইস্তফা বিধানসভার অধ্যক্ষের কাছে গৃহীত হয় তবে পরিসংখ্যান অনুযায়ী,২২৪ আসনের কর্নাটক বিধানসভায় কংগ্রেস-জেডিএস জোটের ১১৮ সদস্যের সংখ্যা হ্রাস পেয়ে ১০২-এ দাঁড়াবে, যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্যে ১১৩ থেকে ১০৫ সংখ্যা প্রয়োজন। ওদিকে বিজেপির ১০৫ বিধায়কের সঙ্গে যদি ২জন নির্দল বিধায়কের সমর্থন যোগ হয় তাহলে বিজেপির কাছে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্যে ১০৭ জন সদস্য থাকবে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.