This Article is From Feb 22, 2019

সন্ত্রাসকে অর্থ সাহায্য করার প্রশ্নে পাকিস্তানকে গ্রে লিস্টে রাখল এফএটিএফ

পুলওয়ামার জঙ্গি হানার পর সন্ত্রাসকে অর্থ সাহায্য করার ব্যাপারে  পাকিস্তানকে গ্রে লিস্টে-ই রাখল এফএটিএফ। সন্ত্রাসবাদ যাতে কোনও ভাবেই আর্থিক সাহায্য না পায় তা নিশ্চিত করতেই কাজ করে  এই সংস্থা।

সন্ত্রাসকে অর্থ সাহায্য করার প্রশ্নে পাকিস্তানকে  গ্রে লিস্টে রাখল এফএটিএফ

হাইলাইটস

  • সন্ত্রাসকে অর্থ সাহায্য করার প্রশ্নে পাকিস্তানকে গ্রে লিস্টে রাখল এফএটি
  • ভারত চেয়েছিল পাকিস্তান যেন কোনও ভাবেই তালিকার বাইরে না যায়
  • এই তালিকায় থাকলে আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে ঋণ পেতে সমস্যা হয়

পুলওয়ামার জঙ্গি হানার পর সন্ত্রাসকে অর্থ সাহায্য করার ব্যাপারে  পাকিস্তানকে গ্রে লিস্টে-ই রাখল এফএটিএফ। সন্ত্রাসবাদ যাতে কোনও ভাবেই আর্থিক সাহায্য না পায় তা নিশ্চিত করতেই কাজ করে  এই সংস্থা। পুলওয়ামার ঘটনার পর এই সংস্থা পাকিস্তানকে গ্রে লিস্টেই রাখতে চলেছে। ভারত চেয়েছিল পাকিস্তানকে  তালিকায় রাখা  হোক। সেটা  হলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাকে  ঋণ পেতে সমস্যা হবে কংগ্রেসের। এই সংস্থার সদস্য সংখ্যা ৩৮।  ফ্রান্সের প্যারিসে বৈঠক করে এই সিদ্ধান্ত নেয় এফএটিএফ।   সন্ত্রাস বন্ধ  করতে পাকিস্তান  যে  প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তা ঠিক মতো মানা  হয়েছে কিনা  সেটা চলতি বছরের জুন এবং অক্টোবর মাসে খতিয়ে দেখা  হবে। কথা  রাখতে না পারলে পাকিস্তানকে কালো তালিকাভুক্ত করে দেওয়া হবে। গত বছর জুন মাসে গ্রে লিস্টে   জায়গা পায় পাকিস্তান।

উত্তর প্রদেশ থেকে গ্রেপ্তার দুই জইশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি: সূত্র পুলিশ

কাশ্মীরের হামলার কয়েক ঘণ্টার পর থেকেই  এই ঘটনার সঙ্গে  যে পাকিস্তান  জড়িত তা প্রমাণ করতে তথ্য সন্ধানের কাজ শুরু করেছে ভারত। সেই প্রমাণ তুলে  দেওয়া  হবে  এই সংস্থার হাতে। তথ্য  প্রমাণ  দিয়ে বিশ্বের দরবারে পাকিস্তানের মুখশ খুলে  দিতে চায়  ভারত। গোটা  পৃথিবীকে তারা এটাই বোঝাতে চায় যে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে পাকিস্তানের গভীর যোগাযোগ আছে।  পুলওয়ামার হামলার দায় নেওয়া জঙ্গি  সংগঠন জইশ- ই- মহম্মদকে  কী ভাবে পাকিস্তান অর্থ সাহয্য করে তা  বলা হবে।   

এই সংস্থা যদি কাউকে  কালো তালিকা ভুক্ত করে তাহলে  ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক, ইন্টারন্যাশনাল মনিটরিং ফান্ড বা এশিয়ান ডেভলেপমেন্ট বা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের  মতো সংস্থা অর্থ সাহায্য করে  না। এখন পাকিস্তান কার্যত দেনায় ডুবে  আছে। এমতাবস্থায় সৌদি আরবের দ্বারস্থ হয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। সৌদি পাকিস্তানে বড় অঙ্কের বিনিয়োগও করতে  চলেছে। কিন্তু যদি পাকিস্তান কালো তালিকাভুক্ত হয়ে যায়  তাহলে  এ ধরনের বিনিয়োগ পাওয়া  কঠিন হয়ে যাবে।                      

.