This Article is From Aug 19, 2019

রাম মন্দির নির্মাণের জন্য সোনার ইঁট দানের প্রস্তাব মুঘল বংশধরের

সম্রাট হাবিবুদ্দিন তুসি তিনবার অযোধ্যা গিয়েছেন। অস্থায়ী মন্দিরে পুজো নিবেদন করেছেন। গত বছর অযোধ্যা গিয়ে ওই জমি দানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।

রাম মন্দির নির্মাণের জন্য সোনার ইঁট দানের প্রস্তাব মুঘল বংশধরের

নিজেকে মুঘল রাজবংশের উত্তরসূরী বলে দাবি করেছেন রাজপু্ত্র হাবিবউদ্দিন তুসি

অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram temple at Ayodhya) তৈরি হওয়া উচিত। রাম মন্দির তৈরির জন্য সোনার ইঁট (gold brick) দান করতে চান সম্রাট হাবিবুদ্দিন তুসি (Prince Habeebuddin Tucy)। নিজেই এই দাবি করেছেন শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের বংশধর হাবিবুদ্দিন।  রাম মন্দির ও বাবরি মসজিদের বিতর্কিত জমিটিও নিজের হাতে চান মুঘলদের এই বংশধর। সম্রাট হাবিবুদ্দিন তুসি (Prince Habeebuddin Tucy) বিশ্বাস করেন, তিনিই ওই জমির একমাত্র বৈধ মালিক। ১৫২৯ সালে প্রথম মুঘল সম্রাট বাবর বাবরি মসজিতের (Babri Masjid) সূচনা করেন। রবিবার, হাবিবুদ্দিন তুসি বলেন, সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) তাঁকে বিতর্কিত জমি হস্তান্তর করলে তা তিনি রাম মন্দির বানানোর জন্য দান করবেন। একই সঙ্গে তিনি জানান, মন্দিরকে কেন্দ্র করে যে আবেগ রয়েছে সে সম্পর্কে তিনি অবগত। বাবরি মসজিতের আগে ওই জমিতে রাম মন্দির ছিল বলে দাবি মুঘলদের বংশধর হাবিবুদ্দিন তুসির ।

১৯৯২ সালের ৬ই ডিসেম্বর শতাধিক কর-সেবক বাবরি মসজিত ধ্বংস করেছিলেন।  

হাবিবুদ্দিন তুসি অযোধ্যার (Ayodhya)  বিতর্কিত জমি তাঁর হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে  (Supreme Court)  আবেদন করেছেন। তবে সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে শুনানি এখনও শুরু হয়নি।

রাম মন্দির (Ram Mandir ) বিলুপ্তির জন্য হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন শেষ মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের বংশধর। নিজের মাথায় চরণ পাদুকা নিয়ে এই ক্ষমা চেয়েছেন হাবিবুদ্দিন।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.