This Article is From Mar 26, 2019

বিয়েতে সবে খেতে বসেছেন নববধূ-বর, ভোট চাইতে হাজির হলেন শশী থারুর

শশী থারুর (Shashi Tharoor) একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁর ছবি শেয়ার করেছেন যেখানে তিনি নববধূ ও বরের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলছেন।

বিয়েতে সবে খেতে বসেছেন নববধূ-বর, ভোট চাইতে হাজির হলেন শশী থারুর

Election 2019: শশী থারুরের সঙ্গে খোশ মেজাজে সদ্য বিবাহিত বর কনে

নিউ দিল্লি:

অটোরিকশা চালকের সঙ্গে এক কাপ চা, রাজপরিবারের সঙ্গে বৈঠক, মায়ের সঙ্গে মধ্যাহ্নভোজ- তিরুবনন্তপুরম সংসদ সদস্য শশী থারুরের (Thiruvananthapuram lawmaker Shashi Tharoor) নির্বাচনী এলাকায় প্রচার চলছে এভাবেই। সোমবার কেরলেরর রাজধানীতে ভোটের প্রচারে ভীষণই ব্যস্ত ছিলেন তিনি। তবে এসব কিছুই নয়, ভোট চাইতে শশী থারুর বাদ দেননি বিয়ে বাড়িও।

টুইটারে সর্বাধিক অনুসরণকারী রাজনীতিবিদ হলেন শশী থারুর। তিনি বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন। তিনি একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁর ছবি শেয়ার করেছেন যেখানে তিনি নববধূ ও বরের সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলছেন। তিনি টুইট করেন, “নির্বাচনের সময় কেউই রক্ষা পাচ্ছে না- এমনকি নববধূ-বরও নন। আরাম করে খেতে বসেছিলেন বর কনে, সাংসদ মধ্যাহ্নভোজেও ভোট চাইতে চলে এসেছেন!” 

বয়স মাত্র ২৮, বেঙ্গালুরু দক্ষিণ থেকে বিজেপির সর্বকনিষ্ঠ তুর্কি তেজস্বী সূর্য

২০০৯ সালে প্রথম লোকসভা নির্বাচনে জেতেন শশী থারুর। ২০১৪ সালে প্রায় ১৫,০০০ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হন। জাতীয় নির্বাচনে শশী থারুরকে এবার চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছেন বিজেপি প্রার্থী কুম্মানাম রাজশেখরান (BJP candidate Kummanam Rajasekharan), মিজোরামের প্রাক্তন রাজ্যপাল। বিজেপির সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের একজন কর্মী হিসেবে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন তিনি এবং ২০১৫ সালে কেরল বিজেপির সভাপতি পদে উন্নীত হন। 

বেগুসরাইয়ে কানহাইয়ার বিরুদ্ধে লড়তে ‘আত্মসম্মানে লাগছে' গিরিরাজ সিংয়ের

শশী থারুর অবশ্য চিন্তিত নন। সম্প্রতি এনডিটিভিকে তিনি বলেন, “আমি মনে করি গতবারের থেকেও আরও বেশি ব্যবধানে জিতব আমি।” বছরের পর বছর ধরে প্রাক্তন এই কূটনীতিক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর সরকারের সমালোচক হিসাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণ করে গত সপ্তাহেই তিনি বলেছিলেন, বিজেপি এই নির্বাচনকে খাকি নির্বাচনে (khaki election) পরিণত করেছে।

শশী থারুর এক সাক্ষাত্কারে পিটিআইকে বলেন, “পুলওয়ামার ট্র্যাজেডির পরে সরকার এটিকে একটি খাকি নির্বাচন, জাতীয় নিরাপত্তা ভিত্তিক নির্বাচন করে তোলার চেষ্টা করছে। তাঁরা জাতীয়তাবাদী বার্তা প্রচার করার চেষ্টা করছে যে তারা বিপদের সময়ে দেশকে রক্ষা করার চেষ্টা করেছে। এক মুহূর্তের ট্র্যাজেডির উপর নয়, বারে বারে ওঠা বিষয়গুলি নিয়েই লড়াই করা উচিত।”

.