This Article is From Jul 27, 2019

ভারতীয় সেনাবাহিনির দক্ষতার পরিচায়ক কার্গিল বিজয়: মোদি

শুক্রবার সাড়ম্বরে পালিত হয়েছে ২০ তম কার্গিল বিজয় দিবস। তার ঠিক একদিন পরে অর্থাৎ, আজ নিহত সেনাদের শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

ভারতীয় সেনাবাহিনির দক্ষতার পরিচায়ক কার্গিল বিজয়: মোদি

১৯৯৯-এর কার্গিল যুদ্ধকে 'অবিস্মরণীয়' বললেন মোদি

নিউ দিল্লি:

শুক্রবার সাড়ম্বরে পালিত হয়েছে ২০ তম (20th anniversary) কার্গিল বিজয় দিবস (Kargil Vijay Diwas)। তার ঠিক একদিন পরে অর্থাৎ, আজ নিহত সেনাদের শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মোদির মতে, ১৯৯৯-এর (1999 war) এই যুদ্ধ অবিস্মরণীয়। ভারত-পাকিস্তানের এই যুদ্ধ আজও অনুপ্রাণিত করে ভারতীয় সেনাদের। দিল্লিতে আয়োজিত এক বিশেষ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে একথাই বলেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর দাবি, কার্গিল যুদ্ধে ভারতের জয় আসলে দেশের শক্তি, ধৈর্য, একতা আর সাহসিকতার প্রতীক। 

অজিত ডোভাল কাশ্মীর থেকে ফিরতেই জম্মু ও কাশ্মীরে বাড়তি সেনা মোতায়েন

শুক্রবার, শহিদ বেদিতে গিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান নমো। বলেন এই জয় সেই সব সেনাদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত, যাঁরা দেশের জন্য হাসতে হাসতে প্রাণ দিয়েছেন। তাই এই দিন কার্গিল বিজয় দিবস।  দিনটিকে স্মরণীয় করতে প্রশাসন এবং কেন্দ্র থেকে এর নাম দেওয়া হয়েছে "অপারেশন বিজয়"। ১৯৯৯ সালের এই দিনে জম্মু-কাশ্মীর অধীকৃত কার্গিল সীমান্তে মুখোমুখি যুদ্ধে নেমেছিল দুই প্রতিবেশি দেশ।

কার্গিলের নিহত সৈনিকদের মোদির শ্রদ্ধা 

  • কুর্নিশ করি সেইসব জোয়ানদের যাঁরা ২০ বর আগে দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন।
  • সেই সব মায়েদেরও প্রণাম, যাঁরা ঘরের ছেলেকে দেশের সুরক্ষায় পাঠিয়েছেন।
  • তাঁদের রক্ত, প্রাণদান বৃথা যাবে না। 
  • শুধু সরকার নয়, যুদ্ধে গোটা দেশ লড়ে। তাই কার্গিল যুদ্ধ ২০ বছর পরেও ভারতীয় সেনাবাহিনির অনুপ্রেরণা।
  • অটল বিহারী বাজপেয়ীজি শান্তির কথা বলেছিলেন সেই সমযের পাক প্রধানমন্ত্রীকে। আমাদের দেশের ঐতিহ্যই হল শান্তির আহ্বান। আমিও সেই ধারা বজায় রাখার চেষ্টা করব।
  • ২০১৪-য় শপথ নেওয়ার পর নিজে গিয়ে দেখে এসেছি ভারতীয় সেনারা অসম সাহসিকতায় মোকাহিলা করছে শত্রুবাহিনির।
  • পরে আমরা কার্গিল সীমান্তে অবস্থিত গ্রাম ও গ্রামবাসীদের সরিয়ে নিয়ে এসেছি অন্যত্র। যাতে যুদ্ধ আর সেখানকার অধিবাসীদের জীবন বিপর্যস্ত করতে না পারে। 
  • গত পাঁচ বছরে নিহত সৈনিকদের পরিবারকে সাহায্য করতে আমরা ট্রাস্ট গড়েছি। জওয়ানদের জন্য বিভিন্ন স্কিম যেমন ওয়ান র্যাঙ্ক, ওয়ান পজিশন স্কিম চালু করেছি।
  • ২০ বছর আগে বরফে ঢাকা কার্গিল প্রান্তরে গর্জে উঠেছিল ৫০০ সৈনিকের কণ্ঠস্বর, ইয়ে দিল মাঙ্গে মোর! কার জন্য? নিজের জন্য নয়, নিজের পরিবারের জন্য নয়, গোটা দেশের জন্য। 
  • তাঁদের সেই রক্ত, প্রাণদান বৃথা হতে দেব না।

.