This Article is From Jan 13, 2020

JNU-তে হামলা চালানো মুখঢাকা মহিলা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী: সন্দেহ পুলিশের

JNU attack: পুলিশ জানিয়েছে, চেক শার্ট, হালকা নীল রঙের স্কার্ফ এবং একটি লাঠি হাতে ওই মহিলাকে দেখা গিয়েছে ভিডিওতে, সন্দেহ করা হচ্ছে যে ওই মহিলা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী

JNU-তে হামলা চালানো মুখঢাকা মহিলা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী: সন্দেহ পুলিশের

JNU: সন্দেহ করা হচ্ছে যে ওই মহিলা Delhi University-র ছাত্রী

নয়াদিল্লি:

গত সপ্তাহে দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে (JNU) দুষ্কৃতীদের হামলার ভিডিওতে যে মুখোশধারী মহিলাকে দেখা গিয়েছিল তাকে অবশেষে দিল্লি পুলিশ শনাক্ত করেছে বলেই সূত্রের খবর। পুলিশ জানিয়েছে, চেক শার্ট, হালকা নীল রঙের স্কার্ফ এবং একটি লাঠি হাতে ওই মহিলাকে দেখা গিয়েছে ভিডিওতে, সন্দেহ করা হচ্ছে যে ওই মহিলা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের (Delhi University) ছাত্রী। পুলিশ যে ৪৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নোটিশ পাঠিয়েছে তাদের মধ্যে তিনিও রয়েছেন।

JNU কাণ্ডে দীপিকার সমর্থনে এবার সরব প্রাক্তন আরবিআই গভর্নর রঘুরাম রাজন

ভাইরাল হওয়া সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট এবং হস্টেলের ওয়ার্ডেন, নিরাপত্তারক্ষী এবং পড়ুয়াদের বক্তব্যের ভিত্তিতে শুক্রবার আহত ছাত্র সংসদ নেত্রী ঐশী ঘোষ (Aishe Ghosh) সহ নয়জন সন্দেহভাজনের নাম ও পরিচয় প্রকাশ করে পুলিশ।

শুক্রবার সন্ধ্যায় ঐশী ঘোষ বলেন, “আমি কোনও মুখোশে মুখ ঢাকিনি... আমিই আক্রান্ত হয়েছিলাম। আমার রক্তে ভিজে যাওয়া কাপড় এখনও রয়েছে।”

অন্য যাদের নোটিশ পাঠানো হয়েছে তাদের মধ্যে ৩৭ জন রয়েছেন যারা ‘Unity Against Left' নামক একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের সদস্য ছিলেন যা জেএনইউ ক্যাম্পাসে হিংসা পরিচালনার জন্যই তৈরি করা হয়েছিল বলে মনে করা হচ্ছে। অন্য দু'জন হলেন নিউজ চ্যানেল ইন্ডিয়া টুডে পরিচালিত একটি স্টিং অপারেশনে ধরা পড়া দুই মুখ।

হোয়াটসঅ্যাপের সূত্র ধরে জেএনইউ হামলার পিছনে থাকা ৩৭ জনকে চিহ্নিত করা হল

বিশেষ তদন্তকারী দলের (SIT) প্রশ্নোত্তর পর্ব আজ, সোমবার শুরু হবে। প্রতি ব্যক্তির জন্য বিভিন্ন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। পুলিশ আরও জানিয়েছে যে মহিলা সন্দেহভাজনদের ক্রাইম ব্রাঞ্চ অফিসে হাজির হওয়ার দরকার নেই। তাদের ইচ্ছামতো সময় ও জায়গাতেই মহিলা অফিসাররা তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করবেন।

শুক্রবার দিল্লি পুলিশ একাধিক ছবি প্রকাশ করেছিল- যার কয়েকটি খুব পরিষ্কার ছিল না মোটেও। পুলিশ জানিয়েছিল যে তারা ৪ জানুয়ারি এবং ৫ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সার্ভার রুমে ছাত্রাবাসের ফি বৃদ্ধি নিয়ে সংঘর্ষে জড়িত সন্দেহভাজনদের চিহ্নিত করেছে। রবিবার সন্ধ্যায় পড়ুয়া ও শিক্ষকদের উপর মুখোশধারী দুষ্কৃতীদের হামলার বিষয়ে সামান্য উল্লেখ করে প্রকাশিত তালিকায় অধিকাংশ বাম নিয়ন্ত্রিত ছাত্র সংগঠনের সদস্যদের নামই উল্লেখ করে পুলিশ। বাম-সমর্থিত ছাত্র সংগঠন এবং ABVP একে অপরের বিরুদ্ধে হিংসার অভিযোগ তুলেছে ওই দিনের ঘটনায়।

.