This Article is From Dec 11, 2018

ইগনু প্রশ্নপত্র ফাঁসঃ চটজলদি এফআইআর দায়ের, চলছে তদন্ত

তদন্তে জানা যায় দ্বারকার এক কোচিং সেন্টারের একদল ছাত্রছাত্রীর থেকে প্রথম ওই প্রশ্নপত্র ছড়ায়।

ইগনু প্রশ্নপত্র ফাঁসঃ চটজলদি এফআইআর দায়ের, চলছে তদন্ত
নিউ দিল্লি:

হোয়াটসঅ্যাপ মারফত ইন্দিরা গান্ধী ন্যাশনাল ওপেন ইউনিভার্সিটির (ইগনু) BCS-031 পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই দিল্লি পুলিশ এফআইআর দায়ের করে এবং ২০ জন ছাত্রকে সোমবার জিজ্ঞাসাবাদের উদ্দেশ্যে আটক করে। ইগনুর রেজিস্টার এস জি স্বামী শনিবার দিল্লির দ্বারকার দাবরি থানায় প্রতারণা ও ষড়যন্ত্র করে C++ প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে এফআইআর দায়ের করেন। পুলিশের ডেপুটি কমিশনার আন্তো আলফোন্স সংবাদ সংস্থা আইএএনএস-কে জানান, “ইগনুর প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার ঘটনার তদন্ত আমরা শুরু করেছি। আমরা চেষ্টা করছি হোয়াটসঅ্যাপে ছড়িয়ে পড়া প্রশ্নপত্রের উৎস খুঁজে বের করার।“

বৃদ্ধা মা'কে ঘরে আটকে না খেতে দিয়ে মেরে ফেলল ছেলে

আইএএনএস-এর হাতে পাওয়া একটা এফআইআর কপিতে বলা হয়েছে, গত ৫ই ডিসেম্বর ইগনুর রেজিস্টারের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ম্যাসেজটা ট্রান্সমিটেড হয়ে আসে। এরপর তিনি নিশ্চিতভাবে জানতে পারেন দ্বারকার পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। এরপর দিল্লির বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রে রেজিস্টার সতর্কতা জারি করেন।  

“বিষয়টা স্পর্শকাতর হলেও আমরা চেয়ারম্যানকে সমস্তটা জানাই। জিজ্ঞাসাবাদের সময় আমরা বেশ কিছু পরীক্ষার্থীর ফোনে ওই একই প্রশ্নপত্র খুঁজে পাই”, দ্বারকা কেন্দ্রের প্রদর্শক বিজয় পাল জানান।

আরবিআইয়ের গভর্নর পদ থেকে ইস্তফা দিলেন উৰ্জিত প্যাটেল

তদন্তে জানা যায় দ্বারকার এক কোচিং সেন্টারের একদল ছাত্রছাত্রীর থেকে প্রথম ওই প্রশ্নপত্র ছড়ায়।

পুলিশ কর্মীরা জানিয়েছেন, ইগনু অধিকর্তারা এফআইআর করার সময় একটা ফোন নম্বরের উল্লেখ করলেও ওই নম্বর থেকেই প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে কি না তা এখনও তাঁরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারছেন না।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
.