This Article is From Sep 16, 2019

World Ozone Day 2019: ওজন স্তর কীভাবে পৃথিবীকে রক্ষা করে, জানেন?

গত ৩২ বছর ধরে পালিত বিশ্ব ওজন ডে-এর এবারে থিম '32 years and Healing'। 

World Ozone Day 2019: ওজন স্তর কীভাবে পৃথিবীকে রক্ষা করে, জানেন?

Ozone Day Theme: এবারের থিম '32 years and Healing'

হাইলাইটস

  • ১৬ সেপ্টেম্বর মানেই বিশ্ব ওজন দিবস
  • পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ওপর বিস্তৃত ওজন স্তর
  • এই স্তর আমাদের সূর্যরশ্মি থেকে বাঁচায়
নয়া দিল্লি:

১৬ সেপ্টেম্বর বিশ্ব ওজন দিবস (World Ozone Day)। প্রতি বছর পৃথিবীকে রক্ষাকারী এই বিশেষ বায়ুস্তরকে সম্মান জানানো হয় এভাবেই। দূষণের প্রভাবে ক্রমশ ফুঁটো হচ্ছে ওজন স্তরে। বিশ্ববাসীকে সেই দিকে সচেতন করতেও এই বিশেষ দিনটি পালিত হয়। অনেকেই জানেন, পৃথিবীর ওপর প্রায় ২০-৪০ কিমি জুড়ে চাদরের মতো বিস্তৃত এই বায়ুস্তর আমাদের রক্ষা করে সূর্যের ক্ষতিকর আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে। এই বায়ুস্তর ক্ষতিগ্রস্ত হলে কীভাবে ধ্বংস হবে মানব সভ্যতা, সেকথাই বারবার স্মরণে আনা হয় এই দিনে। গত ৩২ বছর ধরে পালিত বিশ্ব ওজন ডে-এর এবারে থিম '32 years and Healing'। 

Rs. 1 idli granny: ইডলির দাম ১ টাকা! কেন এই দামে খাবার বিক্রি করেন ইডলি ঠাম্মা?

কেন পালিত হয় বিশ্ব ওজন দিবস? 

১৯৮৫ সালে প্রথম ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের বিজ্ঞানীরা লক্ষ্য করেন দূষণ বাড়ায় ক্রমশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এই বিশেষ বায়ুস্তর। তাঁরা সমীক্ষায় দেখান, কীভাবে এই স্তর পৃথিবীকে সৃর্যের ক্ষতিকর রশ্মি এবং গ্যাস থেকে রক্ষা করে। যা আমাদের মানব ও জীব জগতের জন্য ভয়ঙ্কর বিষাক্ত। তাঁরা আরও বলেন,  এই স্তর চাদরের মতো পৃথিবীকে ঢেকে রাখে বলেই ক্ষতিকর উপাদান এতে প্রতিফলিত হয়ে বিপরীত প্রতিবর্ত প্রতিফলনে ফিরে যায়। এরপর ১৯৯৪ সাল থেকে এই স্তরকে সুরক্ষিত রাখতেই এই বিশেষ দিনের প্রযোজনিয়তা অনুভব করেন তাঁরা। তারপর থেকেই বিশ্ব জুড়ে পালিত হয়ে আসছে আন্তর্জাতিক ওজন ডে।

Junagadh: রাজকীয় চালে রাস্তায় পায়চারি ৭ সিংহ মামির! কারণটা কী?

ওজন স্তর কী?

এক ধরনের বিশেষ বায়ুস্তর যা পৃথিবীর ওপর প্রায় ২০-৪০ কিমি জুড়ে বিস্তৃত। এর প্রথম এবং প্রধান কাজ, সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি এবং গ্যাস থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করা। এই বায়ুস্তর আছে বলেই এখনও মানবসভ্যতার অস্তিত্ব বর্তমান। এবং ধ্বংস হয়নি পৃথিবী। যদিও ১৯৮৫ সালের এক সমীক্ষা বলছে, গাছ কেটে ফেলায় এবং পরিবেশ দূষণ বৃদ্ধি পাওয়ায় ফুঁটো দেখা গেছে েই স্তরে। আরও যাতে এই স্তর ক্ষতিগ্রস্ত না হয় তার জন্যেই সবাইকে সচেতন করতে এই বিশেষ দিন পালিত হয়ে আসছে গত ৩২ বছর ধরে।

.