This Article is From Jun 15, 2019

চিকিৎসকদের ধর্মঘটের কারণেই শিশুমৃত্যু, দাবি করল রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশন

Doctor strike: কাজের জন্য নিরাপদ পরিবেশের দাবিতে চিকিৎসকদের ধর্মঘট শনিবার পঞ্চমদিনে পড়ল।

চিকিৎসকদের ধর্মঘটের কারণেই শিশুমৃত্যু, দাবি করল রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশন

Doctor strike: কাজের নিরাপদ পরিবেশের দাবিতে গত পাঁচদিন ধরে ধর্মঘটে সামিস জুনিয়র ও সিনিয়র চিকিৎসকরা।

কলকাতা:

চিকিৎসকদের ধর্মঘটের ফলে রাজ্যের চিকিৎসা পরিষেবা বেহাল হয়ে পড়েছে।বিভিন্ন জায়গা থেকে হাসপাতালে গিয়েও পরিষেবা পাচ্ছেন না, মুমুর্ষ অনেক রোগীই, এমনই অভিযোগ।প্রতিবাদে সামিল হওয়া চিকিৎসকদের ধর্মঘট তুলে নেওয়ার আবেদন জানিয়ে রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশন জানাল, সময়ে চিকিৎসা পরিষেবা না পাওয়ার কারণেই শিশু মৃত্যু হয়েছে।কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, “আপনাদের ওপর হওয়া সবরকম আক্রমণের আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অতীতেও আপনাদের বন্ধুদের ওপর যে  সমস্ত হামলা হয়েছে, তার তীব্র প্রতিবাদ করছি। আপনাদের এই কঠিন সময়ে, আমরা আপনাদের পাশে থাকার বার্তা দিচ্ছি। যাইহোক, মানুষের জীবনের ক্ষেত্রে আপনাদের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ”।

একটি চিঠিতে কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, “গত কয়েকদিনে, আমরা লক্ষ্য করেছি, শয়ে শয়ে এবং হাজারে হাজারে মানুষ, কর্মবিরতির ফলে সমস্যায় পড়ছেন। তাদের মধ্যে  বেশীরভাগই শিশু, কর্মবিরতির ফলে যাদের সঠিক সময়ে উপযুক্ত চিকিৎসা পরিষেবা না দেওয়ায় তাদের মৃত্যু হচ্ছে”।  একটি চিঠিতে কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, “গত কয়েকদিনে, আমরা লক্ষ্য করেছি, শয়ে শয়ে এবং হাজারে হাজারে মানুষ, কর্মবিরতির ফলে সমস্যায় পড়ছেন। তাদের মধ্যে  বেশীরভাগই শিশু, কর্মবিরতির ফলে যাদের সঠিক সময়ে উপযুক্ত চিকিৎসা পরিষেবা না দেওয়ায় তাদের মৃত্যু হচ্ছে”।

তাদের তরফে চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, বেশীরভাগই রোগীরই বেসরকারি হাসপাতেল চিকিৎসা করানোর মতো উপযুক্ত অর্থের সঙ্কুলান নেই। তাদের দাবি, “কর্মবিরতি কখন শেষ হবে, তার জন্য হাসপাতালের সামনে পড়ে রয়েছেন, তাঁদের অনেকেরই বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর মতো উপযুক্ত অর্থের সঙ্কুলান নেই।এই পরিস্থিতি সবচেয়ে বেশী ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন তাঁরা, তাঁদের ভাল পরিষেবা পাওয়া উচিত”।  চিঠিতে কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য শিশু সুরক্ষা  কমিশনের তরফে আমরা আপনাদের কাছে অনুরোধ করছি, খুব তাড়াতাড়ি কর্মবিরতি শেষ করে রোগীদের পরিষেবা দিন, তাদের বেশীরভাগই শিশু”।

.