This Article is From Dec 11, 2018

বিজেপির শেষের শুরু, সেমিফাইনালই বলে দিচ্ছে ফাইনালে ওদের কী হবে? দাবি মমতার

পাঁচ  রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের প্রাথমিক প্রবণতা প্রকাশ্যে আসতেই প্রতিক্রিয়া দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বিজেপির শেষের শুরু, সেমিফাইনালই বলে দিচ্ছে ফাইনালে ওদের  কী হবে? দাবি মমতার

বিজেপিকে  পরাস্ত করতে বিভিন্ন  বিরোধী দল গুলিকে আক ছাতার তলায় আনার কাজ শুরু করেছেন তিনি।

হাইলাইটস

  • ভোটের ফলাফলের প্রবণতা প্রকাশ্যে আসতেই প্রতিক্রিয়া দিলেন মুখ্যমন্ত্রী
  • তিনি বলেন মানুষ বিজেপির বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে
  • দীর্ঘ দিন ধরেই বিজেপির বিরুদ্ধে সরব মমতা

পাঁচ  রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের প্রাথমিক প্রবণতা প্রকাশ্যে আসতেই প্রতিক্রিয়া দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  টুইটারে মঙ্গলবার তিনি লেখেন মানুষ  বিজেপির বিরুদ্ধে  ভোট দিয়েছে। এটা মানুষের রায় আর মানুষেরই জয়, গণতন্ত্রের জয়। বিজেপির  অবিচার এবং অত্যাচারের বিরুদ্ধে দেশের মানুষ রায় দিয়েছেন। কৃষক থেকে  দলিত, ছাত্র যুব থেকে  তফশিলি সকলেই বিজেপিকে জবাব  দিয়েছেন বলে মনে  করেন মুখ্যমন্ত্রী।

আশা করি সাংসদরা তাঁদের দল নয় মানুষের কল্যাণের জন্য সময় খরচ করবেনঃ মোদী

 

 

কংগ্রেস-নাইডু জোট কোণঠাসা, তেলেঙ্গানায় সরকার গঠনে এগিয়ে তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি

 তিনি  আরও বলেন, সেমিফাইনাল থেকেই বোঝা যাচ্ছে  ফাইনাল ম্যাচে বিজেপির ফল কী হবে? এখানে ভোটাররা ম্যান অফ দ্য ম্যাচ। সকল জয়ীদের অভিনন্দন জানাই। দীর্ঘ  দিন ধরেই বিজেপির বিরুদ্ধে সরব মমতা।

 বিজেপিকে  পরাস্ত করতে বিভিন্ন  বিরোধী দল গুলিকে এক ছাতার তলায় আনার কাজ শুরু করেছেন তিনি। সে উদ্দেশে সোমবার দিল্লিও যান  তৃণমূল  সুপ্রিমো। এবার আবার বিজেপিকে কড়া  আক্রমণ করলেন  মমতা।

দীর্ঘদিন ধরেই বিজেপি বিরোধী জোট গঠন করতে প্রধান ভূমিকা নিচ্ছেন মমতা। এর আগেও দিল্লি গিয়ে একাধিকবার বৈঠক করেছেন মমতা। বিভিন্ন রাজ্যের নেতারাও এসেছেন বাংলায়। লোকসভা নির্বাচন এগিয়ে আসায়  তৎপর হয়েছে বিরোধী শিবির। কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হওয়ার পর কংগ্রেস এবং জেডিএসের জোট হয়। বিজেপিকে রুখতে অনেক বেশি আসন পেয়েও জোট সঙ্গীকেই মুখ্যমন্ত্রী পদ ছেড়ে দেয় কংগ্রেস। নতুন সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানেও উপস্থিত ছিলেন মমতা। ছিলেন সোনিয়া- রাহুলও।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথা বললেন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে। তিনি বলেন, বিজেপির এই হারের নেপথ্যে একাধিক  কারণ রয়েছে। ওরা সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিয়েছে। সাধারণ মানুষকে আঘাত করেছে। নোটবাতিলের মতো পদক্ষেপের সঙ্গে লড়াই করতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের।  সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলিকেও দুর্বল করে দিয়েছে বিজেপি। এর বিরুদ্ধে সমস্ত আঞ্চলিক দলকে এক হয়ে লড়তে হবে। একটি শক্তিশালী ফেডারেল ফ্রন্ট গঠন করার মানে একটি শক্তিশালী ভারত গঠন করা। গোটা দেশ থেকে বিজেপির শক্তি কমে আসছে। ওদের অবস্থা দিনদিন খারাপ হচ্ছে। মানুষ এখন শুধু অপেক্ষা করছে লোকসভা ভোটে বিজেপিকে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়ার। কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। এটাই বিজেপির শেষের শুরু।                                                                                                                                          

                                                                                                                                     



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
.