This Article is From Apr 21, 2019

রাজ্যের ৫টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করল কমিশন

শেষ দফার লোকসভা ভোটের (Last Phase Of Lok Sabha Elections 2019)  সঙ্গেই রাজ্যের পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপ-নির্বাচন (Assembly by election) হবে।

রাজ্যের ৫টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করল কমিশন

Loksabha Election 2019: পাঁচটি কেন্দ্রের প্রার্থীরা লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন

হাইলাইটস

  • রাজ্যের ৫টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করল কমিশন
  • দার্জিলিং ইসলামপুর কান্দি হবিবপুর এবং ভাটপাড়া কেন্দ্রে উপনির্বাচন হচ্ছে
  • নির্বাচন কমিশন বলেছে উপনির্বাচনের নোটিফিকেশন জারি হবে ২২ এপ্রিল
কলকাতা:

শেষ দফার লোকসভা ভোটের (Last Phase Of Lok Sabha Elections 2019)  সঙ্গেই রাজ্যের পাঁচটি বিধানসভা কেন্দ্রে উপ-নির্বাচন (Assembly by election) হবে। নির্বাচন কমিশনের (Election Commission) তরফে এ কথা জানানো হয়েছে। এই পাঁচটি কেন্দ্রের বিধায়ক লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections) লড়াই করছেন বলে আসন গুলি খালি হয়েছে। আর সেই কারণেই  হচ্ছে উপ-নির্বাচন (By-Election) । রাজ্যের উত্তর থেকে দক্ষিণ বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে রয়েছে আসনগুলি। এর মধ্যে আছে দার্জিলিং ইসলামপুর কান্দি হবিবপুর এবং ভাটপাড়া। কয়েকটি ক্ষেত্রে বিধায়করা দলত্যাগ করে ভোটে লড়ছেন। সব মিলিয়ে এই পাঁচটি কেন্দ্রে ভোট নেওয়া হচ্ছে। উপনির্বাচনের নোটিফিকেশন (Notifocation) জারি হবে ২২ এপ্রিল তারপর থেকেই শুরু হয়ে যাবে মনোনয়ন জমা দেওয়ার কাজ এ মাসের ২৯ তারিখ পর্যন্ত মনোনয়ন জমা দেওয়া যাবে আর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন মে মাসে ২ তারিখ। মানে লোকাসভা নির্বাচনের পাশাপাশি এই বিধানসভাতে লড়ার জন্য প্রস্তুত হতে হবে  দলগুলিকে।         

এদিকে তৃতীয় দফার (Third Phase Of Lok Sabha Election) ভোটের আগে তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন পশ্চিমবঙ্গের বিশেষ পর্যবেক্ষক (Special Police Observer) অজয় বি নায়েক।  তাঁর মনে হয় পশ্চিমবঙ্গের এখনকার অবস্থার সঙ্গে ১০-১৫ বছর আগের বিহারের পরিস্থিতির তেমন কোনও ফারাক নেই। তিনি বলেন, ‘ পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা  ১০-১৫ বছর আগের বিহারের মতো। কিন্তু বিহারের  ভোটাররা পরিস্থিতি বদলাতে পারলে বাংলা কেন পারল না? পাশাপাশি তিনি জানিয়ে দেন পরিস্থিতি সামাল দিতে বিহারের প্রচুর পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হত আর এখন পশ্চিমবঙ্গেও সেটাই করতে হবে। রাজ্যের সমস্ত বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন।' একটা সময় বিহারের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক হিসেবে কাজ চালিয়েছেন অজয়। রাজ্যে দু'দফা ভোট হয়ে যাওয়ার পর তাঁকে বিশেষ পর্যবেক্ষক করে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বিজেপির মতো বিরোধী দলগুলি তাঁর কাছে একাধিক বিষয়ে অভিযোগ করেছে। তারপরই এ ধরনের মন্তব্য করলেন তিনি।

(সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের তথ্য সংযোজিত হয়েছে )



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.