This Article is From Sep 03, 2018

ফের বেলাগাম কেষ্ট, তৃণমূল জেলা সভাপতির মন্তব্যে বিতর্ক

তিনি আর বিতর্ক সমার্থক। তিনি মুখ খুললেই বিস্ফোরণ। তিনি বীরভূমের  তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। কখনও পুলিশকে বোমা মারতে বলেন, কখনও আবার কটাক্ষ করেন  শঙ্খ ঘোষকে।

ফের  বেলাগাম কেষ্ট, তৃণমূল জেলা সভাপতির মন্তব্যে বিতর্ক

এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে।

কলকাতা:

তিনি আর বিতর্ক সমার্থক। তিনি মুখ খুললেই বিস্ফোরণ। তিনি বীরভূমের  তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। কখনও পুলিশকে বোমা মারতে বলেন, কখনও আবার কটাক্ষ করেন  শঙ্খ ঘোষকে। এবার আবার খবরে অনুব্রত।  সৌজন্যে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়ো। তাতে দেখা যাচ্ছে এলাকার এক বিজেপি নেত্রী এবং  তৃণমূল থেকে বিতাড়িত হওয়া  যুবককে গ্রেফতার করিয়ে দেওয়ার কথা বলছেন অনুব্রত। ভিডিয়োতে তাঁকে বলতে দেখা যাচ্ছে ওই বিজেপি নেত্রীকে মাদক আইনে গ্রেফতার করানোর ব্যবস্থা হোক। জেলার নেতাদের সঙ্গে  অনুব্রতর ওই বৈঠকে ছিলেন রাজ্যের এক মন্ত্রীও। গ্রেফতার করানোর পর প্রস্তাব দেওয়ার আগে জেলা সভাপতি জেনে নিতে চান ওই নেত্রীকে তাঁর দলের লোকের ‘কন্ট্রোল’  করতে পারবেন কিনা। তাঁরা না পারলেই গ্রেফতার করিয়ে দেওয়ার রাস্তায় হাঁটা হবে।

 

এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। বিজেপির দাবি তারা এতদিন ধরে বলে  আসছিল তৃণমূলের কথায় পুলিশ বিজেপি কর্মীদের মিথ্যা মামালায় গ্রেফতার করছে। এবার সেটাই প্রমাণ হয়ে গেল। তবে এ ব্যাপারে  তৃণমূলের বক্তব্য জানা যায়নি। প্রতিক্রিয়া দেননি অনুব্রত নিজেও। এর আগেও বিতর্ক তৈরি করেছেন তিনি। কয়েক মাস আগে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় তিনি বলেন রাস্তায় উন্নয়ন দাঁড়িয়ে আছে। সেই বক্তব্যকে হাতিয়ার করে  কবিতা লেখেন শঙ্খ ঘোষ। আর তার জন্য কবির সমালোচনা করেন অনুব্রত। সে সময় অনেকেরই মনে হয়েছিল অসতর্ক ভাবে ভাষার ব্যবহার করেছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি। এবার আবার বিতর্কে তৃণমূল রাজনীতির   কেষ্ট।  

.