This Article is From Feb 21, 2019

দেশদ্রোহীদের আশ্রয় দিচ্ছে বাংলার সরকার: ভিএইচপি নেতা

রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেস সরকার দেশদ্রোহীদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে মন্তব্য করলেন বর্ষীয়ান ভিএইচপি নেতা সুরেন্দ্র জৈন, প্রশ্ন তুললেন, দেশপ্রেমিক হওয়া কি অপরাধ?

দেশদ্রোহীদের আশ্রয় দিচ্ছে বাংলার সরকার: ভিএইচপি নেতা
কলকাতা:

রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেস সরকার দেশদ্রোহীদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে মন্তব্য করলেন বর্ষীয়ান ভিএইচপি নেতা সুরেন্দ্র জৈন, প্রশ্ন তুললেন, দেশপ্রেমিক হওয়া কি অপরাধ?

বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আন্তর্জাতিক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের অভিযোগ, তৃণমূল কংগ্রেসের শাসনে জেহাদি, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারী, এবং দেশদ্রোহীদের নিরাপদ স্বর্গ হয়ে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গ, যেখানে নিপীড়িত হচ্ছে হিন্দুরা।

তিনি বলেন, “তৃণমূল সরকার দেশদ্রোহীদের আশ্রয় দিচ্ছে এবং দেশপ্রেমীদের ওপর হামলা হচ্ছে। ভারতমাতার নামে আমরা যদি জাতীয় পতাকা উত্তোলন করি, তাহলে সেটা কি বাংলায় অন্যায়”?

এপিডিআরের মিছিলে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর।

রাজ্যে পুলিশের বিরুদ্ধে ভিএইচপি নেতাদের গ্রেফতারের অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, “জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে আমাদের তৃণমূল সরকারের থেকে অনুমতি নিতে হবে না, এটা আমাদের সাংবিধানিক অধিকার”।

বুধবার শহরে মানবধিকার সংগঠনের যুদ্ধ-বিরতি মিছিলের হামলার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যখন আপনি দেখছেন কিছু মানুষ সন্ত্রাসবাদ এবং পাকিস্তানকে সমর্থন করছে, তখন একজন দেশপ্রেমিকের থেকে আপনি কী আশা করেন”।

মানবাধিকার সংগঠন এপিডিআর-এর মিছিলে হামলার অভিযোগ উঠল

ভিএইচপি নেতা বলেন, “জওয়ানদের ওপর হামলার ঘটনার প্রতিশোধ চায় গোটা দেশ।সারা দেশ যখন এককাট্টা, সেই সময় কিছু মানুষ মিছিল বের করে বলছে তাঁরা শান্তি চান। তাহলে, সাধারণ মানুষ কী করবেন ? তাঁরা সেই সমস্ত দেশদ্রোহীদের ওপর হামলা করবেন”।

পশ্চিমবঙ্গকে ব্যক্তিগত সংস্থায় পরিণত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী এবং তাঁর ভাইপো: রমণ সিং

এপিডিআর এর অভিযোগ, হামলার নেপথ্যে রয়েছে বিজেপি, ভিএইচপি, এবং আরএসএস। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তিনটি সংগঠনই। হামলার নিন্দা করে পুলিশকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

 

 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.