এনআরসি-র চূড়ান্ত খসড়া তালিকা প্রকাশ্যে আসার পর থেকে উত্তাল হয় জাতীয় রাজনীতি।
হাইলাইটস
- নাগরিক তালিকায় নাম তুলতে দিতে হবে তথ্য প্রমাণ
- পরীক্ষায় পাসের সার্টিফিকেট চেয়ে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দ্বারস্থ বহু মানুষ
- বোর্ড সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়ের দাবি অবেদনকারীর সংখ্যা ন 'হাজার
কলকাতা: নাগরিক তালিকায় নাম তুলতে দিতে হবে তথ্য প্রমাণ। দাখিল করতে হবে সার্টিফিকেট। আর তাই দশম শ্রেণির পরীক্ষায় পাসের সার্টিফিকেট চেয়ে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দ্বারস্থ হলেন অনেকে। আবেদনকারীর সংখ্যা প্রায় ন'হাজার।
NRC: বাংলায় এনআরসি-র দাবি জানাল আরএসএস
এঁরা সকলেই 1973 সালের আগে পরীক্ষায় পাস করেছেন আর তখন তাঁরা ত্রিপুরায় থাকতেন। এখন থাকেন অসমে। এক বিবৃতি জারি করে সোমবার এই খবর জানানো হয়েছে। বোর্ড সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় সংবাদ সংস্থা আইএএনএসকে জানিয়েছেন, 1973 সালের আগে আবেদবকারীরা সকলেই ত্রিপুরায় থাকতেন।
ত্রিপুরায় এনআরসিঃ রাজ্য এবং কেন্দ্রকে নোটিশ দিল সুপ্রিম কোর্ট
এখন অসমে বসবাস করতে শুরু করেছেন। নথিপত্র হারিয়ে ফেলেছেন বলেই নতুন করে আবেদন করেছেন। এ পর্যন্ত প্রায় 9 হাজার আবেদন জমা পড়েছে। তার মধ্যে হাজার ছয়েক আবেদনকারীকে নথি দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
জানা গিয়েছে 1973 সালের আগে ত্রিপুরা দশম শ্রেণির পরীক্ষা নেওয়া বা এই সংক্রান্ত কাজের জন্য কোনও বোর্ড ছিল না। বোর্ড তৈরির পর 1976 সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সেটি পথ চলা শুরু করে। তাঁর আগে পর্যন্ত এ রাজ্যের মধ্যশিক্ষা পর্ষদই নিত পরীক্ষা।
রথযাত্রা থেকে এনআরসি-র দাবিতে জনমত তৈরির কাজ করবে বিজেপি
গত কয়েক মাস আগে এনআরসি-র চূড়ান্ত খসড়া তালিকা প্রকাশ্যে আসার পর থেকে উত্তাল হয় জাতীয় রাজনীতি। ‘তথ্য প্রমাণ দাখিল করতে না পারায়' অসমের প্রায় চল্লিশ লাখ মানুষের নাম তালিকা থেকে বাদ যায়। তার মধ্যে বাঙালির সংখ্যাই বেশি। আর তাই বিষয়টিকে বাঙালি খেদাও হিসেবেই দেখছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)