This Article is From Nov 15, 2018

কেন্দ্র- আরবিআই সংঘাত, পরিচালন সমিতির বৈঠকের আগে সমাধান খুঁজছে দুপক্ষই , সরছেন না উৰ্জিত

আরবিআইয়ের সঙ্গে সাম্প্রতিক কালে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে কেন্দ্র। কয়েকটি বিষয় নিয়ে  দুপক্ষের মধ্যে গোলমাল বেধেছে। এবার সমাধান সূত্র বের করার চেষ্টা করছে দুতরফ।

উৰ্জিত প্যাটেলের ইস্তফা দেওয়ার যে খবর শোনা যাচ্ছিল তা বাস্তবায়িত হবে না ।

হাইলাইটস

  • আরবিআইয়ের সঙ্গে সাম্প্রতিক কালে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে কেন্দ্র
  • কয়েকটি বিষয় নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে গোলমাল বেধেছে
  • এবার সমাধান সূত্র বের করার চেষ্টা করছে দুতরফ
নিউ দিল্লি:

আরবিআইয়ের সঙ্গে সাম্প্রতিক কালে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে কেন্দ্র। কয়েকটি বিষয় নিয়ে  দুপক্ষের মধ্যে গোলমাল বেধেছে। এবার সমাধান সূত্র বের করার চেষ্টা করছে দুতরফ। জানা  গিয়েছে  সোমবার বৈঠকে বসবে আরবিআইয়ের পরিচালন সমিতি। তার আগেই সমাধান সূত্র পাওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। একই সঙ্গে  আরবিআইয়ের গভর্নর উৰ্জিত প্যাটেলের ইস্তফা দেওয়ার যে খবর শোনা  যাচ্ছিল তা বাস্তবায়িত হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে।  গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ঋণ নীতিতে  বদল  করতে আরবিআইকে চাপ দিতে থাকে কেন্দ্র। তাছাড়া  যে এগারোটি ব্যাঙ্কের ঋণ দেওয়ার উপর শীর্ষ ব্যাঙ্ক নিশেধাজ্ঞা জারি করেছিল তাও প্রত্যাহাররে দাবি জানানো হয়েছে। সব মিলিয়ে আর্থিক ঘাটতি পূরণ করতে এক লাখ কোটি টাকা  চেয়েছে কেন্দ্র।

ঠিক কী হয়েছে জানতে আরবিআইয়ের গভর্নরের সঙ্গে দেখা করলেন প্রধানমন্ত্রী

 

আরবিআই জানিয়েছে বাজারে 40 হাজার কোটি টাকা যোগানের ব্যবস্থা তারা করবে। এর মধ্যে আজই 12 হাজার কোটি টাকা যোগানের ব্যবস্থা  করা হচ্ছে। বাজারে  এই পরিস্থিতি তৈরির অন্যতম কারণ পরিকাঠামোর সঙ্গে  জড়িত সবচেয়ে বড় সংস্থার  আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়া। সংবাদ সংস্থা বলছে  সংঘাত মেটাতে ঋণ ছাড়ের বিষয়টিও খতিয়ে  দেখছে ব্যাঙ্ক।

এড় আগে দু'তরফের মধ্যে গোলমাল একটা  সময়  চরম আকার নেয়। বেনজির পদক্ষেপ গ্রহণের কথা  ভাবে কেন্দ্র।  একটি সর্বভারতীয় সংবাদ পত্র জানা   কার্যত বেনজির ভাবে আরবিআই সংক্রান্ত আইনের একটি ধারার  ব্যবহার  করছে  সরকার। এর ফলে জন স্বার্থে আরবিআইকে নির্দেশ দিতে  পারবে কেন্দ্র। এর আগে  কখনও এমন  পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। প্রকাশিত খবরে  বলা হয়েছে এ ব্যাপারে আরবিআই গভর্নরকে  চিঠি লিখেছে কেন্দ্র। তাতে  বলা হয়েছে আরবিআই  আইনের সাত নম্বর ধারার প্রয়োগ  করতে চায় তারা।  এই ধারায় বলা হয়েছে সরকার নিয়মিত ভাবে জনস্বার্থে  আরবিআইকে নির্দেশ দিতে পারে। ওই সংবাদ পত্র জানিয়েছে স্বাধীন ভারতে এই ধারার ব্যবহার আগে  কখনও হয়নি। তবে  এখন  রণকৌশল বদল করেছে  দুতরফই। আর তার ফলে শেষমেশ  সংঘাতের অবসান হয় কিনা সেটাই  দেখার।                       

.