This Article is From Sep 12, 2019

অযোধ্যা মামলায় জড়িত আইনজীবীর কেরানিকে "হেনস্থা", সুপ্রিম কোর্টে নালিশ

Ayodhya Case: সুন্নি ওয়াক্ফ বোর্ড এবং অন্যদের পক্ষে সওয়াল করতে ওঠা আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান শীর্ষ আদালতকে জানান যে তাঁকেও ফেসবুকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

অযোধ্যা মামলায় জড়িত আইনজীবীর কেরানিকে

Ayodhya Case: সুন্নি ওয়াক্ফ বোর্ডের হয়ে এই মামলাটি লড়ছেন আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান।

নয়া দিল্লি:

অযোধ্যা জমি সংক্রান্ত মামলায় নয়া মোড়। আজ (বৃহস্পতিবার) সুপ্রিম কোর্ট  রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ অযোধ্যা জমি বিবাদ মামলায় (Ayodhya Land Dispute Case) মুসলিম দলগুলির প্রতিনিধিত্বকারী একজন আইনজীবীর অভিযোগ গ্রহণ করেছে। আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান আদালতকে জানান যে, এই মামলায় লড়ার কারণে নানাভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। "এই ধরণের ঘটনা মোটেই অভিপ্রেত নয়। এরকম ধরণের কোনও কিছু হওয়া উচিতই নয়", শীর্ষ আদালতে (Supreme Court) করা আইনজীবীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ওই মন্তব্য করে প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির সংবিধান বেঞ্চ। কয়েক দশকের পুরনো রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল এই মামলার ২২ তম দিনের শুনানি শুরু করার জন্য আজ (বৃহস্পতিবার) যখন পাঁচ বিচারপতির সংবিধান বেঞ্চ একত্রিত হয়, তখনই সুন্নি ওয়াক্ফ বোর্ড এবং অন্যদের পক্ষে সওয়াল করতে ওঠা আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান শীর্ষ আদালতকে জানান যে তাঁকেও ফেসবুকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। গতকাল (বুধবার) তাঁর কেরানিকেও সুপ্রিম কোর্ট চত্বরে আরও কয়েকজন দুষ্কৃতি লাঞ্ছিত করেছে, এমন মারাত্মক অভিযোগও করেন ওই আইনজীবী।

‘অত্যাচারিত মনে হচ্ছে', প্রতিদিন অযোধ্যা মামলা শুনানি প্রসঙ্গে মত আইনজীবী ধাওয়ানের

"শুনানির জন্য এখন উপযুক্ত পরিবেশ নেই," আদালতে উপস্থিহ হয়ে বলেন আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান । এই ধরণের ঘটনা আদালত চত্বরে না ঘটানোই উচিত এবং "আপনার লর্ডশিপ থেকে একটি শব্দই" এই ধরণের অনভিপ্রেত ঘটনা আটকানোর পক্ষে যথেষ্ট হবে, এমনটাও বলেন তিনি।

সুরক্ষা দিক Supreme Court,শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ অযোধ্যা মামলার বিচারক

প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বে বিচারপতি এস এ ববদে, ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, অশোক ভূষণ এবং এস এ নাজিরের সমন্বয়ে গঠিত ওই বেঞ্চ এরপর অযোধ্যা মামলার পরবর্তী শুনানির দিকে অগ্রসর হয়। 

এর আগে আইনজীবী রাজীব ধাওয়ানই অযোধ্যা মামলায় দৈনিক শুনানির পরিপ্রেক্ষিতে বলেন, ‘প্রতিদিন এই মামলার জন্য সুপ্রিম কোর্টকে সহায়তা করা অসম্ভব। এর দ্রুত শুনানির ফলে মামলাতেও তার প্রভাব পড়তে পারে। এই সিদ্ধান্তে নিজেকে অত্যাচিত মনে হচ্ছে।'

.