This Article is From Dec 03, 2019

লক্ষ লক্ষ টাকার এটিএম জালিয়াতি শহরে! বিপুল অর্থ খোয়ালেন ৩২ জন

পুলিশের সন্দেহ, যারা এর পিছনে রয়েছে তারা দিল্লি, গুরগাঁও ও নয়ডায় এটিএম ব্যবহার করে টাকা তুলেছে। যদিও আসল এটিএম কার্ড ছিল মালিকদের কাছেই!

লক্ষ লক্ষ টাকার এটিএম জালিয়াতি শহরে! বিপুল অর্থ খোয়ালেন ৩২ জন

এটিএম প্রতারণার চক্র (ATM fraudsters) সক্রিয় শহরে।

আবারও এটিএম প্রতারণার চক্র (ATM fraudsters) সক্রিয় শহরে। ৩০ জনেরও বেশি ব্যক্তি, যাঁদের অধিকাংশই যাদবপুর অঞ্চলের (Jadavpur area) বাসিন্দা, তাঁরা অভিযোগ জানিয়েছেন,  তাঁদের অ্যাকাউন্ট থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ তুলে নিয়েছে এটিএম-প্রতারকরা। গত তিন তিন দিন ধরে অসংখ্য এটিম-জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে বলেসোমবার পুলিশ একথা জানিয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অভিযোগ জানিয়েছেন যাঁরাযাদবপুরের সুকান্ত সেতুর কাছে অবস্থিত বেসরকারি ও জাতীয় এটিএম থেকে টাকা তুলেছিলেন। পুলিশের সন্দেহ, যারা এর পিছনে রয়েছে তারা দিল্লি, গুরগাঁও ও নয়ডায় এটিএম ব্যবহার করে টাকা তুলেছে। যদিও আসল এটিএম কার্ড ছিল মালিকদের কাছেই! এক বর্ষীয়ান পুলিশ আধিকারিক একথা জানিয়েছেন। শনিবার ন'টি অভিযোগ জমা পড়েছে যাদবপুর থানায়। আরও কিছু অভিযোগ জমা পড়ে রবিবারে। সব মিলিয়ে সংখ্যাটা ৩২।

কাজ ফেলে প্রতিবাদ-আন্দোলনে বসায় পার্শ্ব শিক্ষকদের শো-কজ নোটিস ধরালো রাজ্য

বর্ষীয়ান পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘‘জমা পড়া অভিযোগগুলি থেকে দেখা যাচ্ছে এটিএম থেকে জালিয়াতি করে কয়েক লক্ষ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। মনে হচ্ছে এটা এটিএম স্কিমিংয়ের ঘটনা। আমরা অভিযোগগুলি খতিয়ে দেখছি। সম্ভবত গ্রাহকদের পুরনো তথ্য ব্যবহার করে এই কাজ করেছে তারা, যা তারা আগে জোগাড় করেছিল।''

আক্রান্ত গ্রাহকদের অধিকাংশই স্যালারি অ্যাকাউন্ট হোল্ডার। ব্যাঙ্ক কর্মী শ্যামল কর্মকারের অভিযোগ, তিনি মেসেজ পান শনিবার তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে তিনবার  ১০,০০০ টাকা করে তুলে নেওয়া হয়েছে। অথচ তিনি সেদিন কার্ড ব্যবহারই করেননি।

পরিবেশ রক্ষার জন্য বৈদ্যুতিক বাস চালু করা হয়েছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

আর এক আক্রান্ত বরুণ হালদারের অভিযোগ, তাঁর স্ত্রীর অ্যাকাউন্ট থেকে কয়েক হাজার টাকা খোওয়া যায়। তিনি জানাচ্ছেন, ‘‘আমরা আমাদের ডেবিট কার্ডের তথ্য কারও সঙ্গে শেয়ার করি না। কখনও কোনও পরিস্থিতিতে ওটিপিও ব্যবহার করিনি। তাও আমাদের টাকা চুরি গেল।''

পুলিশ জানাচ্ছে, গ্রাহকরা তাঁদের নিজস্ব ব্যাঙ্কেও অভিযোগ দায়ের করেছেন।

গত মাসে দুই তুর্কি ও দুই বাংলাদেশিকে গ্রেফতার করা হয় কয়েক কোটি টাকার এটিএম-জালিয়াতির অভিযোগে।

তার আগে আগস্ট মাসে মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর থেকে দুই রোমানিয়ানকে গ্রেফতার করা হয় এটিএম জালিয়াতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে। দেখা যায়, এই অপরাধীরা তাদের দলের সাহায্যে লুকনো ক্যামেরা ও স্কিমারের সাহায্যে তথ্য চুরি করত।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.