হাইলাইটস
- হামলার একশো ঘণ্টার মধ্যে জঙ্গিদের নিকেশ করা সম্ভব হয়েছে দাবি সেনার
- জইশ- জঙ্গিদের উপর নজরদারিতেই সাফল্য দাবি সেনা
- দেশের বিরুদ্ধে বন্দুক নিলে আরও কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি
শ্রীনগর: কাশ্মীরে জঙ্গি হানার ১০০ ঘণ্টার চেয়ে কম সময়ে জঙ্গি সংগঠন জইশ- ই -মুহাম্মদেরর নেতৃত্বকে শেষ করা সম্ভব হয়েছে বলে জানাল সেনা। মাত্র একদিন আগে কাশ্মীরে বড় অভিযান চালায় নিরাপত্তা বাহিনী। তাতে প্রাণ যায় জইশ-ই- ম হম্মদের জঙ্গিদের। সেনারা কর্তা জানিয়েছেন তারা জইশ জঙ্গিদের উপর নজরদারি করছিলেন। তারই সুফল হিসেবে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত এই জঙ্গি সংগঠনের মাথাদের নিকেশ করা সম্ভব হয়েছে,। তার জন্য ১০০ ঘণ্টা সময় লেগেছে।
কাশ্মীরে কেউ দেশের বিরুদ্ধে হাতে বন্দুক নিলে তাকে নিকেশ করা হবে: সেনা
পাশাপাশি সেনার এই আধিকারিক জানান যে সমস্ত ছেলেরা হাতে বন্দুক তুলে নিয়েছে তাদের পরিবারের উচিত প্রশাসনকে সাহায্য করা। ছেলেদের আত্মসমর্পণ করতে বলা উচিত তাদের মায়েদের। তা না হলে ওই ছেলেদেরও প্রাণ চলে যাবে। গতকালের ওই অপারেশনে শহিদ হারিয়েছেন মেজর বিভুতি শঙ্কর,। এছাড়া হরি সিং , সেও রাম এবং অজয় কুমারেরও প্রাণ গিয়েছে।
এই অভিযানে প্রাণ গিয়েছে জইশের তিন জঙ্গির। তার মধ্যে ছিল কামরানও। সে পুলওয়ামার জঙ্গি হামলার অন্যতম চক্রী। তাছাড়া সে ছিল ভারতের মাটিতে ঘতে যাওয়া একাধিক জঙ্গি আক্রমণের মাথা মাসুদ আজাহারের ডানহাত।
কামরান পুলওয়ামার আত্মঘাতী জঙ্গি আদিল আহমেদকে প্রস্তুত করেছিল পাশাপাশি তাকে জঙ্গি সংগঠনে অন্তর্ভুক্তও করেছিল সে।
সেনার এই আধিকারিক জানান যে সমস্ত ছেলেরা হাতে বন্দুক তুলে নিয়েছে তাদের পরিবারের উচিত প্রশাসনকে সাহায্য করা। ছেলেদের আত্মসমর্পণ করতে বলা উচিত তাদের মায়েদের। তা না হলে ওই ছেলেদেরও প্রাণ চলে যাবে। গতকালের ওই অপারেশনে শহিদ হারিয়েছেন মেজর বিভুতি শঙ্কর,। এছাড়া হরি সিং সেও রাম এবং অজয় কুমারেরও প্রাণ গিয়েছে।
এই অভিযানে প্রাণ গিয়েছে জইশের তিন জঙ্গির। তার মধ্যে ছিল কামরানও। সে পুলওয়ামার জঙ্গি হামলার অন্যতম চক্রী। তাছাড়া সে ছিল ভারতের মাটিতে ঘতে যাওয়া একাধিক জঙ্গি আক্রমণের মাথা মাসুদ আজাহারের ডানহাত