This Article is From Aug 10, 2018

আন্দোলন চলাকালীন গুজব ছড়ানোর অভিযোগে বাংলাদেশে গ্রেফতার 23

বাংলাদেশে হওয়া অভিনব ছাত্র আন্দোলনের সম্বন্ধে ভুয়ো খবর প্রকাশ করে ও গুজব ছড়িয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করায় মদত দিচ্ছিল তারা।

আন্দোলন চলাকালীন গুজব ছড়ানোর অভিযোগে বাংলাদেশে গ্রেফতার 23

তীব্র জনরোষের ফলে কড়া যানবাহন আইন আনতে বাধ্য হল বাংলাদেশ সরকার।

ঢাকা:

একটি অনলাইন খবরের পোর্টালের সিইও সহ মোট 23 জনকে গ্রেফতার করল বাংলাদেশ পুলিশ। অভিযোগ, বাংলাদেশে হওয়া অভিনব ছাত্র আন্দোলনের সম্বন্ধে ভুয়ো খবর প্রকাশ করে ও গুজব ছড়িয়ে নৈরাজ্য সৃষ্টি করায় মদত দিচ্ছিল তারা। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, এই আন্দোলনের ফলে কম বেশি 1000 জন আহত হয়েছে এখনও পর্যন্ত। পথ দুর্ঘটনায় এক স্কুল ছাত্র ও এক স্কুল ছাত্রীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে এই আন্দোলন। গত 29 জুলাইয়ের ঘটনাটির পর বাংলাদেশের হাজার হাজার স্কুল পড়ুয়া নেমে পড়ে রাস্তায়। প্রতিবাদের জন্য। গলা ফাটানোর জন্য। অচলায়তনকে ভেঙে ফেলার লক্ষ্যে। তারা প্রথমেই দাবি জানায় পথ নিরাপত্তার।

এই আন্দোলনটি স্থায়ী হয় ন’দিন ধরে। গোটা দেশই প্রায় অচল হয়ে পড়েছিল। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে হাজারের ওপর মানুষ আহত হন। তবে, আন্দোলনকারীরা গোটা বিশ্বের কোটি কোটি বাঙালিরই সমর্থন পেয়েছিলেন।

জুম বাংলার চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার, 40 বছরের ইউসুফ চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তাঁর পোর্টালে ‘অপ্রাসঙ্গিক ও অযৌক্তিক’ ছবি দিয়ে আন্দোলনের শান্তিপূর্ণ ছবিটিকে নষ্ট করে দিচ্ছিলেন। তাই তাঁকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানান ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের সাইবার ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার নাজমুল ইসলাম।

পুলিশের রিপোর্ট জানিয়েছে, বাকি বাইশ জনের মধ্যে দুজন হল স্কুল পড়ুয়া। সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়িয়ে তথ্য ও প্রযুক্তি আইন লঙ্ঘন করার জন্য পুলিশ গ্রেফতার করে তাদের।  তারা সোশ্যাল মিডিয়ায়  এই ছাত্র আন্দোলনের ব্যাপারে ভুয়ো খবর ও গুজব পোস্ট করে নৈরাজ্যের সৃষ্টি করছিল।

নাজমুল বলেন, “জুম বাংলা চিরকালই হলুদ সাংবাদিকতার অনুশীলন করে। যা, সাংবাদিকতার মৌলিক নীতির সম্পূর্ণ বিরোধী”।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির পড়ুয়া দাইয়ান আলমকেও একই অভিযোগে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
.