This Article is From Nov 18, 2018

পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মধ্য দিয়ে চিনের সঙ্গে আর্থিক করিডরের বিরোধিতায় সমাজকর্মীরা

ভারতের আপত্তির সত্ত্বেও চিন এবং পাকিস্তানের মধ্যে বেসরকারি বাস পরিষেবা শুরু  হয়েছে  ইতিমধ্যে । লাহোর থেকে  চিনের কাসঘর পর্যন্ত বাস চালানো হচ্ছে

পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মধ্য  দিয়ে চিনের সঙ্গে আর্থিক করিডরের  বিরোধিতায় সমাজকর্মীরা

The PoK activists said they want an end to Pakistan's "forceful occupation" of the region

হাইলাইটস

  • আর্থিক করিডর তৈরির পরিকল্পনা করেছে পাকিস্তান এবং চিন
  • দু’দেশের দাবি এই উদ্যোগের নেপথ্যে আছে আর্থিক বিষয়
  • পাক অধিকৃত কাশ্মীরের সমাজকর্মীদের দাবি নেপথ্যে সামরিক উদ্দেশ
ব্রাসেলস:

পাক অধিকৃত কাশ্মীরের মধ্যে দিয়ে আর্থিক করিডর তৈরির পরিকল্পনা করেছে পাকিস্তান এবং  চিন।  দু'দেশের দাবি এই উদ্যোগের নেপথ্যে আছে আর্থিক বিষয়। কিন্তু পাক  অধিকৃত কাশ্মীরের সমাজকর্মী  এবং রাজনৈতিক শ্রেণির একাংশ মনে করে  আর্থিক নয়  সামরিক প্রশ্নেই  তৈরি হচ্ছে  আর্থিক করিডর। এ ব্যাপারে  শুরু হয়েছে  প্রতিবাদও। ইউনাইটেড কাশ্মীর পিপিলস ন্যাশনাল পার্টি ( ইউকেপিএনপি)। সংবাদ সংস্থা  এএনআই এই খবর জানিয়েছে। জানা গিয়েছে ইউকেপিএনপি-র সঙ্গে  আছে আরও   কয়েকটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল। প্রত্যেকেরই দাবি এই তথাকথিত সমন্বয় বন্ধের জন্য পাকিস্তানের উপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে। ইউকেপিএনপি-র প্রাক্তন সম্পাদক জামিল মাসুদ জানান আমরা চাই পাকিস্তান  এই পদক্ষেপ করা থেকে  সরে আসুক।

 

6odgecuo

 

৫০ বিলিয়নের এই  করিডর  পশ্চিম চিনের কাশঘর  থেকে পাকিস্তানের গ্বাদার কেল্লা  পর্যন্ত বিস্তৃত।  করিডরের দূরত্ব তিন হাজার  কিলোমিটার। সমাজকর্মীদের দাবি,এই এলাকা পাকিস্তানের জবরদখল মুক্ত হোক। একই সঙ্গে  তাঁদের অভিযোগ, পাকিস্তান রাওয়ালকোট, কোটলি, বাঘ, নীলাম এবং  মুজফফরবাদ সহ  কয়েকটি এলাকায় আইন ভাঙছে। 

পাক-চিনের মধ্যে বাস পরিষেবা, তীব্র বিরোধিতা ভারতের

ভারতের আপত্তির সত্ত্বেও চিন এবং পাকিস্তানের মধ্যে বেসরকারি বাস পরিষেবা শুরু  হয়েছে  ইতিমধ্যে । লাহোর থেকে  চিনের কাসঘর পর্যন্ত বাস চালানো হচ্ছে। গতকাল  লাহোরের গুলবার্গ থেকে  ছেড়েছে  বাস।  গন্তব্যে পৌঁছবে প্রায়  30  ঘণ্টা  বাদে। পথে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গিলগিট- বাল্টিস্থানের মতো এলাকা পড়বে। এই  ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছে ভারত। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রাভিশ কুমার কয়েকদিন আগেই  বলেছেন, তথাকথিত  চিন পাকিস্তানের অর্থনৈতিক  করিডর দিয়ে বাস চলানোর  তীব্র বিরোধিতা  করছে ভারত।

 

.